MUSLIM WOMAN Posted August 29, 2010 Report Share Posted August 29, 2010 Asalamu'alaikum Tarawih Recitation: A message to all Imams -- Haitham Al-Haddad I call upon committee members and Imāms to seek the pleasure of Allah and not the pleasure of their congregation. Imāms should respect the Qur’ān when leading the Tarāwīḥ Prayer … The way many Imāms recite during the Tarāwīḥ prayer is inexcusable and should be condemned in the strongest of ways by the people of knowledge, and in fact, any individual who respects the words of God. These Imāms recite the Qur’ān as if they are competing with the allocated time in order to finish the set amount and be rid of a heavy burden placed on their shoulders .. The Prophet used to read in a very slow style and stop at verses that mention paradise or the hell fire. Once he repeated the verse where Allāh says ‘If You punish them, they are Your slaves, and if You forgive them, verily You, only You are the All-Mighty, the All-Wise’[4] for the whole night ….. We should also remember that completing twenty Rak’ah or even the whole Qur’an during Tarāwīḥ is not compulsory, yet listening to it attentively and reciting it with moderate speed is. http://www.islam21c....ge-to-all-imams তারাবী আল্লাহর সন্ত্তস্টির জন্যতারাবীতে ধীরে ও স্পষ্টভাবে কুরআন তেলাওয়াত করুন : আমি ইমামদের অনুরোধ করছি -আপনারা আল্লাহর সন্ত্তস্টির জন্য তারাবীর সালাতে কুরআন তেলাওয়াত করুন , মুসল্লী বা অন্য কোন মানুষকে খুশী করার জন্য নয়। । ব্রিটেনের শেখ হাইতাম আলহাদদাদ তারাবীর সময় খুব তাড়াতাড়ি কুরআন তেলাওয়াত নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেইন্টারনেটে ইমামদের প্রতি এই অনুরোধ করেছেন । বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এটিঅত্যন্ত সময় উপযোগী । তাই মূল লেখার কিছু অংশেরঅনুবাদসহ নিজের মতামত এখানে তুলে ধরলাম । তারাবী পড়ানোর সময় ইমামদেরউচিত কুরআনের প্রতি যথাযথ শ্রদ্ধা প্রদর্শন করা । সব মসজিদ কমিটির উচিত এব্যপারে ইমামদের সঠিক নির্দেশ দেয়া ও কোন ইমামকে দ্রুত তারাবী খতম করতে বাধ্য নাকরা । কুরআনের মাধ্যমে স্রষ্টার সাথে বান্দার যোগাযোগ হয় ; কেননা কুরআনই একমাত্র আসমানী কিতাব যা আজো অবিকৃত ও সবসময়তাই থাকবে । মানবজাতির জন্য কিয়ামতপর্যন্ত আল্লাহর আদেশ - নিষেধ বা হালাল - হারামের বিধান আমরা কুরআনের মাধ্যমে পাই । এটা এসেছিল সর্বশেষ নবী ওরাসূল হজরত মুহাম্মদ সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাছে । তিনি শিখিয়ে গিয়েছেনবিশ্বাসীদেরকে কিভাবে কুরআন তেলাওয়াত করতে হবে । রাসূল মুহাম্মদ সাল্লাললাহুআলাইহি ওয়াসাল্লামের তেলাওয়াত ও বর্তমান সময়ের ইমামদের তেলাওয়াতের মধ্যে তুলনা: রাসূল ﷺ খুব ধীরে ধীরে স্পষ্ট উচ্চারণে কুরআনেতেলাওয়াত করতেন ও যে সব আয়াতে বেহেশত ও দোযখের কথা এসেছে , সে সব পড়ে তিনি থামতেন । একবার তিনি সারা রাত এই আয়াততেলায়াত করেছিলেন : ( হে আল্লাহ ) , আপনি যদি ওদেরকে শাস্তি দেন , তবে তারা তো আপনারই দাস ; আর যদি আপনি তাদেরকে ক্ষমা করেন তবে আপনি , কেবল আপনিই তো পরাক্রমশালী , মহাজ্ঞানী ( সুরা মায়িদা ; ৫:১১৮ ) । ইমাম আবু হানীফা একবার সুরাযালযালাহ সারা রাত ধরে পড়েছিলেন । আজ মসজিদে মসজিদে যেভাবেতাড়াহুড়া করে কুরআন পড়া হয় , তা কী সঠিক ? এ প্রশ্ন নিজের মনকেই করুন । এখন যে দ্রত গতিতে ইমামরাতারাবী পড়ান , তা অত্যন্ত দোষণীয় , ক্ষমার অযোগ্য । তাড়াহুড়া করে তারাবীতেএমনভাবে কুরআন তেলাওয়াত করা হয় যাতে মনে হয় ইমামরা সময়ের সাথে লড়াইতে নেমেছেন- নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অবশ্যই তাদেরকে নির্দিষ্ট পরিমাণ কুরআন পাঠ করতে হবে , নইলে তারাবী আদায় হবে না বা গুনাহ হয়ে যাবে । তাদের তাড়াহুড়া দেখে আরোমনে হয় ভারী কোন বোঝা তাদেরকে এক্ষুনি ঘাড় থেকে নামাতে হবে । অথচ এমন তাড়াহুড়া করেআল্লাহর রাসূল সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বা তাঁর সাহাবীরা কখনোই সালাতে বাঅন্য কোন সময়ে কুরআন তেলাওয়াত করেন নি । ব্রিটেন ও বাংলাদেশের তারাবীসালাতে কুরআন তেলাওয়াত : ব্রিটেনের কিছু মসজিদসম্পর্কে জানা গিয়েছে , সেখানে মাত্র ৩০ মিনিটে ২০রাকাত তারাবী পড়ানো হয় । এর মানে প্রতি রাকাত নামাজমাত্র দেড় মিনিটে পড়ানো হচ্ছে । কিভাবে এই অল্প সময়ে কুরআনেরকোন পাতা শুদ্ধ উচ্চারণে তেলাওয়াত করা সম্ভব ? মনে রাখবেন , তাড়াহুড়া করে কেউ যদি সুরাফাতিহায় ভুল করে বসেন , তবে সালাত বাতিল হয়ে যাবে । তাছাড়া , আপনি কী মনে করেন এই তাড়াহুড়া করে কুরআন তেলাওয়াতআল্লাহর পছন্দের বা এতে তাঁর অনুমতি আছে ? বাংলাদেশে অবশ্য সময় আরোবেশী নিয়ে ইমামরা তারাবী পড়ান কিন্ত্ত তাদের পড়ানো নিয়েও অনেক অভিযোগ আছে । ইমামরা রকেটের গতিতে কী পড়েন, তা সাধারণ মুসল্লীরা কিছুই বুঝতে পারেন না । দু’রাকাত ও চার রাকাত তারাবীর পরে দোয়া - দরুদ পড়ার কোন সময়পাওয়া যায় না । তারাবীসহ যে কোন সালাতেই বাঅন্য যে কোন সময়ে তাড়াহুড়া না করে বরং স্পষ্ট উচ্চারণে শুদ্ধ তেলাওয়াতের উপরজোর দেয়া উচিত । আমাদের মনে রাখতে হবেতারাবীতে পুরো কুরআন খতম করা সওয়াবের কাজ তবে এটি বাধ্যতামূলক নয় । আমাদের অনেক ইবাদতই আজঅর্থহীন কাজে পরিণত হয়েছে কেননা আমরা কিছু না বুঝেই , শুধুমাত্র নিয়ম রক্ষার খাতিরে তা পালন করি । কুরআন কোন আবৃত্তির বই নয় , এটা আমাদের অনন্ত মুক্তির পথ দেখায় । পবিত্র রামাদান মাসের তারাবীযেন অর্থহীন এক কষ্টকর নিয়মে পরিণত না হয়ে যায় , সেজন্য সময় এসেছে এটা নিয়ে আলোচনা করার । যাদের তাড়াতাড়ি বাসায় ফেরাদরকার , তারা প্রয়োজনে পিছনের কাতারে আট রাকাত পড়ে জামাত থেকে বেরিয়েআসুন । কিন্ত্ত অল্প সময়ের মধ্যে বিশ রাকাত শেষ করার জন্য ইমাম বামসজিদ কমিটির উপর চাপ দেবেন না । মনে রাখবেন , রামাদান বরকতের মাস ও তারাবী কেবল রামাদান মাসেই আদায় করাযায়। রামাদান মাসে যে কোন ভাল কাজের প্রতিদান বছরের অন্য যে কোনসময়ের থেকে অনেক অনেক গুণ বেশী । তাই তাড়াতাড়ি বাসায় গিয়েটিভিতে প্রিয় সিরিয়াল বা অনুষ্ঠান দেখার জন্য বছরে এই একবার সালাতে কুরআন খতমশোনার সৌভাগ্য থেকে নিজেকে বঞ্চিত করবেন না । Link to comment Share on other sites More sharing options...
Recommended Posts
Create an account or sign in to comment
You need to be a member in order to leave a comment
Create an account
Sign up for a new account in our community. It's easy!
Register a new accountSign in
Already have an account? Sign in here.
Sign In Now