MUSLIM WOMAN Posted January 24, 2012 Report Share Posted January 24, 2012 Asalamu'alaikum সফর মাস ও আখেরী চাহার শোম্বা বিষয়ক বিদা’আত সফর মাসকে কেন্দ্র করে অনেক মিথ্যা ও ভিত্তিহীন কথা মুসলিম সমাজে প্রচলিত হয়েছে। এমনকি জাতীয় দৈনিক পত্রিকাগুলোতেও এই মাসের 'ফজিলতের' কথা লেখা হয়। এগুলিকে আমরা তিন ভাগে বিভক্ত করতে পারি। প্রথমত, সফর মাসের ‘অশুভত্ব’ ও ‘বালা মুসীবত’ বিষয়ক, দ্বিতীয়ত সফর মাসের প্রথম তারিখ বা অন্য সময়ে বিশেষ সালাত, তৃতীয়ত, আখেরী চাহার শোম্বা বা সফর মাসের শেষ বুধবার বিষয়ক। সফর মাসের ‘অশুভত্ব’ ও ‘বালা মুসীবত’ কোন স্থান, সময়, বস্তু বা কর্মকে অশুভ, অযাত্রা, বা অমঙ্গলময় বলে মনে করা ইসলামী বিশ্বাসের ঘর পরিপন্থি একটি কুসংস্কার। আরবের মানুষরা জাহেলী যুগ থেকে ‘সফর’ মাসকে অশুভ ও বিপদআপদের মাস বলে বিশ্বাস করত। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) তাদের এই কুসংস্কারের প্রতিবাদ করে বলেন, “...কোন অশুভ অযাত্রা নেই, কোন ভুত প্রেত বা অতৃপ্ত আত্মা নেই এবং সফর মাসের অশুভত্বের কোন অস্তিত্ব নেই।...” (বুখারী ৫/২১৫৯, ২১৬১, ২১৭১, ২১৭৭) অথচ এর পরেও মুসলিম সমাজে অনেকের মধ্যে পূর্ববর্তী যুগের এ সকল কুসংস্কার থেকে যায়। শুধু তাই নয়, এ সকল কুসংস্কারকে উস্কে দেওয়ার জন্য অনেক বানোয়াট কথা হাদিসের নামে বানিয়ে সমাজে প্রচার করেছে জালিয়াতগণ। তারা জালিয়াতি করে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর নামে বলেছে, এই মাস বালা মুসিবতের মাস। এই মাসে এত লক্ষ এত হাজার...বালা নাযিল হয়। ...এই মাসেই আদম (আঃ) ফল খেয়েছিলেন। এমাসেই হাবীল নিহত হন। এ মাসেই নূহ (আঃ) এর কাওম ধ্বংস হয়। এ মাসেই ইব্রাহীম (আঃ) কে আগুনে ফেলা হয়। ...এ মাসের আগমনে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ব্যথিত হতেন। এই মাস চলে গেলে খুশী হতেন...। তিনি বলতেন, ‘যে ব্যক্তি আমাকে সফর মাস অতিক্রান্ত হওয়ার সুসংবাদ প্রদান করবে, আমি তাঁকে জান্নাতে প্রবেশ করার সুসংবাদ প্রদান করব।’...ইত্যাদি অনেক কথা তারা বানিয়েছে। আর অনেক সরলপ্রান বুজুর্গও তাদের এ সকল জালিয়াতি বিশ্বাস করে ফেলেছেন। মুহাদ্দিসগণ একমত যে, সফর মাসের অশুভত্ব ও বালা মুসীবত বিষয়ক সকল কথাই ভিত্তিহীন মিথ্যা। সফর মাসের ১ম রাতের সালাত উপরোক্ত মিথ্যা কথাগুলোর ভিত্তিতেই একটি ভিত্তিহীন ‘সালাতের’ উদ্ভাবন করা হয়েছে। বলা হয়েছে, কেউ যদি সফর মাসের ১ম রাত্রিতে মাগরিবের পরে ... বা ঈশার পরে... চার রাকআত সালাত আদায় করে, অমুক অমুক সূরা বা আয়াত এতবার পাঠ করে ... তবে সে বিপদ থেকে রক্ষা পাবে, এত পুরস্কার পাবে... ইত্যাদি। এগুলি সবই ভিত্তিহীন বানোয়াট কথা, যদিও অনেক সরলপ্রাণ আলেম ও বুজুর্গ এগুলি বিশ্বাস করেছেন বা তাদের বইয়ে ও ওয়াজে উল্লেখ করেছেন (যেমন খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়ার, রাহাতুল কুলুব- পৃষ্ঠা ১৩৮-১৩৯; মুফতি হাবীব ছামদানীর, বার চান্দের ফজীলত- পৃষ্ঠা ১৪)। সফর মাসের শেষ বুধবার বিভিন্ন জাল হাদীসে বলা হয়েছে, বুধবার অশুভ এবং যেকোনো মাসের শেষ বুধবার সবচেয়ে অশুভ দিন। আর সফর মাস যেহেতু অশুভ, সেহেতু সফর মাসের শেষ বুধবার বছরের সবচেয়ে অশুভ দিন এবং এই দিনে সবচেয়ে বেশী বালা মুসীবত নাযিল হয়। এই সব ভিত্তিহীন কথাবার্তা অনেক সরলপ্রাণ বুজুর্গ বিশ্বাস করেছেন। একজন লিখেছেন, “সফর মাসে এক লাখ বিশ হাজার ‘বালা’ নাজিল্ হয় এবং সবদিনের চেয়ে বেশী আখেরী চাহার শম্বা(সফর মাসের শেষ বুধবার) তে নাযিল হয় সবচেয়ে বেশী। সুতরাং ঐ দিনে যে ব্যক্তি নিম্নোক্ত নিয়মে চার রাকআত নামাজ পাঠ করবে আল্লাহ তায়ালা তাঁকে ঐ বালা হতে রক্ষা করবেন এবং পরবর্তী বছর পর্যন্ত তাঁকে হেফাজত রাখবেন...। (খাজা নিজামুদ্দিন আউলিয়ার, রাহাতিল কুলুব- পৃষ্ঠা ১৩৯)” এগুলি সবই ভিত্তিহীন কথা। তবা আমাদের দেশে বর্তমানে ‘আখেরী চাহার শোম্বা’-র প্রসিদ্ধি এই কারণে নয়, অন্য কারণে। প্রসিদ্ধ আছে যে, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) সফর মাসের শেষ দিকে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তিনি সফর মাসের শেষ বুধবারে কিছুটা সুস্থ হন এবং গোসল করেন। এরপর তিনি পুনরায় অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং এই অসুস্থতাতেই তিনি পরের মাসে ইন্তেকাল করেন। এজন্য মুসলমানেরা এই দিনে তাঁর সর্বশেষ সুস্থতা ও গোসলের স্মৃতি উদযাপন করেন। এ বিষয়ে প্রচলিত কাহিনীর সারসংক্ষেপ প্রচলিত একটি পুস্তক থেকে উদ্ধৃত করা হলঃ “হজরত নবী করিম (সাঃ) দুনিয়া হইতে বিদায় নিবার পূর্ববর্তী সফর মাসের শেষ সপ্তাহে ভীষণভাবে রগে আক্রান্ত হইয়াছিলেন। অতঃপর তিনি এই মাসের শেষ বুধবার দিন সুস্থ হইয়া গোসল করতঃ কিছু খানা খাইয়া মসজিদে নববীতে হাজির হইয়া নামাজের ইমামতি করিয়াছিলেন। ইহাতে উপস্থিত সাহাবীগণ অত্যন্ত আনন্দিত হইয়াছিলেন। আর খুশীর কারণে অনেকে অনেক দান খয়রাত করিয়াছিলেন। বর্ণিত আছে হজরত আবু বকর (রাঃ) খুশীতে ৭ সহস্র দিনার এবং হজরত ওমর ইবনে খাত্তাব (রাঃ) ৫ সহস্র দিনার, হজরত ওসমান (রাঃ) ১০ সহস্র দিনার, হজরত আলী (রাঃ) ৩ সহস্র দিনার এবং হজরত আব্দুর রহমান ইবনে আউফ (রাঃ) ১০০ উট ও ১০০ ঘোড়া আল্লাহর ওয়াস্তে দান করিয়াছিলেন। তৎপর হইতে মুসলমানগণ সাহাবীগনের নীতি অনুসরণ ও অনুকরন করিয়া আসিতেছে। হজরত নবী করিম (সাঃ) এর আই দিনের গোসলই জীবনের শেষ গোসল ছিল। ইহার পর আর তিনি জীবিতকালে গোসল করেন নাই। তাই সকল মুসলমানের জন্য এই দিবসে ওজু গোসল করতঃ ইবাদত বন্দেগী করা উচিত এবং হজরত নবী করিম (সাঃ) এর প্রতি দুরুদ শরীফ পাঠ করতঃ সওয়াব রেছানী করা কর্তব্য... । (বার চান্দের ফজীলত- পৃষ্ঠা ১২)” উপরের এই কাহিনীটিই কমবেশি সমাজে প্রচলিত এ বিভিন্ন গ্রন্থে লেখা রয়েছে। আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করেও কোন সহীহ বা জয়ীফ হাদিসে এই ঘটনার কোনপ্রকার উল্লেখ পাইনি। হাদিস তো দুরের কথা, কোন ইতিহাস বা জীবনী গ্রন্থেও আমি এ ঘটনার কোন উল্লেখ পাইনি। ভারতীয় উপমহাদেশ ছাড়া অন্য কোন মুসলিম সমাজে ‘সফর মাসে শেষ বুধবার’ পালনের রেওয়াজ বা এই কাহিনী প্রচলিত আছে বলে আমার জানা নেই। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর সর্বশেষ অসুস্থতা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) সফর বা রবিউল আউয়াল মাসের কত তারিখ থেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং কত তারিখে ইন্তিকাল করেন সে বিষয়ে হাদীস শরীফে কোনরূপ উল্লেখ বা ইঙ্গিত নেই। অগনিত হাদিসে তাঁর অসুস্থতা, অসুস্থতাকালীন অবস্থা, কর্ম, উপদেশ, তাঁর ইন্তিকাল ইত্যাদির ঘটনা বিস্তারিত বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু কোথাও কোন ভাবে কোন দিন, তারিখ বা সময় বলা হয়নি। কবে তাঁর অসুস্থতা শুরু হয়, কতদিন অসুস্থ ছিলেন, কত তারিখে ইন্তেকাল করেন সে বিষয়ে কোন হাদীসেই কিছু উল্লেখ করা হয়নি। ২য় হিজরী শতক থেকে তাবিয়ী ও তাবি-তাবিয়ী আলিমগন রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর জীবনের ঘটনাবলী ঐতিহাসিক দিন তারিখ সহকারে সাজাতে চেষ্টা করেন। তখন থেকে মুসলিম আলিমগণ এ বিষয়ে বিভিন্ন মোট পেশ করেছেন। তাঁর অসুস্থতা সম্পর্কে অনেক মোট রয়েছে। কেউ বলেছেন সফর মাসের শেষ দিকে তাঁর অসুস্থতার শুরু। কেউ বলেছেন রবিউল আউওয়াল মাসের শুরু থেকে তাঁর অসুস্থতার শুরু। দ্বিতীয় হিজরী শতকের প্রখ্যাত তাবিয়ী ঐতিহাসিক ইবনু ইসহাক (১৫১হি/৭৬৮ খ্রি) বলেনঃ “রাসুলুল্লাহ (সাঃ) যে অসুস্থতায় ইন্তিকাল করেন, সেই অসুস্থতার শুরু হয়েছিল সফর মাসের শেষ কয়েক রাত থাকতে, অথবা রবিউল আউয়াল মাসের শুরু থেকে। (ইবনু হিশাম, আস-সীরাহ আন- নববিয়্যাহ ৪/২৮৯)” কি বার থেকে তাঁর অসুস্থতার শুরু হয়েছিল, সে বিষয়েও মতভেদ রয়েছে। কেউ বলেছেন শনিবার, কেউ বলেছেন বুধবার এবং কেউ বলেছেন সোমবার তাঁর অসুস্থতার শুরু হয়। কয়দিনের অসুস্থতার পরে তিনি ইন্তেকাল করেন, সে বিষয়ে মতভেদ রয়েছে। কেউ বলেছেন, ১০ দিন, কেউ বলেছেন ১২ দিন, কেউ ১৩ দিন, কেউ বলেছেন ১৪ দিন অসুস্থ থাকার পর রাসুল (সাঃ) ইন্তিকাল করেন। তিনি কোন তারিখে ইন্তকাল করেছেন সে বিষয়েও মতভেদ রয়েছে। কেউ বলেছনে ১লা রবিউল আউয়াল, কেউ ২রা রবিউল আউয়াল, এবং কেউ বলেছেন ১২ই রবিউল আউয়াল তিনি ইন্তেকাল করেন। সর্বাবস্থায় কেউ কোনভাবে বলছেননা যে, অসুস্থতা শুরু হওয়ার পরে মাঝে কোনদিন তিনি সুস্থ হয়েছিলেন। অসুস্থ অবস্থাতেই, ইন্তিকালের কয়েকদিন আগে তিনি গোসল করেছিলেন বলে সহীহ হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বুখারী সংকলিত হাদিসে আয়েশা (রাঃ) বলেন, “রাসুলুল্লাহ (সাঃ) যখন আমার গৃহে প্রবেশ করলেন এবং তাঁর অসুস্থতা বৃদ্ধি পেল, তখন তিনি বললেন, তোমরা আমার উপরে ৭ মশক পানি ঢাল...; যেন আমি আরাম বোধ করে লোকদের নির্দেশনা দিতে পারি। তখন আমরা এভাবে তাঁর দেহে পানি ঢাললাম...। এরপর তিনি মানুষদের নিকট বেরিয়ে যেয়ে তাদেরকে নিয়ে সালাত আদায় করলেন এবং তাদেরকে খুৎবা প্রদান করলেন বা ওয়াজ করলেন।” (সহীহ বুখারী ১/৮৩, ৪/১৬১৪, ৫/২১৬০) এখানে স্পষ্ট যে, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) তাঁর অসুস্থতার মধ্যেই অসুস্থতা ও জ্বরের প্রকোপ কমানর জন্য এভাবে গোসল করেন, যেন কিছুটা আরাম বোধ করেন এবং মসজিদে যেয়ে সবাইকে প্রয়োজনীয় নসীহত করতে পারেন। এই গোসল করার ঘটনাটি কত তারিখে বা কি বারে ঘটেছিল তা হাদীসের কোন বর্ণনায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়নি। তবে আল্লামা ইবনু হাযার আসকালানী সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিমের অন্যান্য হাদীসের সাথে এই হাদীসের সমন্বয় করে উল্লেখ করেছেন যে, এই গোসলের ঘটনাটি ঘটেছিল ইন্তিকালের আগের বৃহস্পতিবার, অর্থাৎ ইন্তিকালের ৫ দিন আগে (ইবনু হাযার, ফাতহুল বারী ৮/১৪২)। ১২ই রবিউল আউয়াল ইন্তিকাল হলে তা ঘটেছিল ৮ই রবিউল আউয়াল। উপরের আলোচনা থেকে আমাদের নিকট প্রতীয়মান হয় যে, সফর মাসের শেষ বুধবার রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর সুস্থ হওয়া, গোসল করা এবং এ জন্য সাহাবীগনের আনন্দিত হওয়া ও দান-সদকা করার এ সকল কাহিনীর কোনরূপ ভিত্তি নেই। আল্লাহই ভাল জানেন। যেহেতু মূল ঘটনাটিই প্রমানিত নয়, সেহেতু সেই ঘটনা উদযাপন করা বা পালন করার প্রশ্ন উঠে না। এরপরও আমাদের বুঝতে হবে যে, কোন আনন্দের বা দুঃখের ঘটনায় আনন্দিত ও দুঃখিত হওয়া এক কথা, আর প্রতি বছর সেই দিনে আনন্দ বা দুঃখ প্রকাশ করা বা ‘আনন্দ দিবস’ আ ‘শোক দিবস’ উদযাপন করা সম্পূর্ণ অন্য কথা। উভয়ের মধ্যে আসমান যমীনের পার্থক্য। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর জীবনে অনেক আনন্দের দিন আ মুহূর্ত এসেছে, যখন তিনি অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছেন, শুকরিয়া জ্ঞাপনের জন্য আল্লাহর দরবারে সাজদাবনত হয়েছেন। কোন কোন ঘটনায় তাঁর পরিবারবর্গ ও সাহাবীগণও আনন্দিত হয়েছেন ও বিভিন্নভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। কিন্তু পরের বছর বা পরবর্তী কোন সময়ে সেই দিন বা মুহূর্তকে তারা বাৎসরিক ‘আনন্দ দিবস’ হিসেবে উদযাপন করেননি। এজন্য রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর নির্দেশ বা সাহাবীদের কর্ম ছাড়া এইরূপ কোন দিন বা মুহূর্ত পালন করা বা এইগুলিতে বিশেষ ইবাদতকে বিশেষ সওয়াবের কারণ বলে মনে করার কোন সুযোগ নেই। আখেরী চাহার শোম্বা উপরের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পেরেছি যে, সফর মাসের শেষ বুধবারের কোন প্রকার বিশেষত্ব হাদীস দ্বারা প্রমানিত নয়। এই দিনে ইবাদত, বন্দেগী, সালাত, সিয়াম, জিকির, দোয়া, দান, সদকা ইত্যাদি পালন করলে অন্য দিনের চেয়ে বেশী বা বিশেষ কোন সওয়াব বা বরকত লাভ করা যাবে বলে ধারনা করা ভিত্তিহীন ও বানোয়াট কথা। আল্লাহ আমাদের সকলকে সর্ব প্রকার বিদ'আত থেকে বেঁচে থাকার তাওফিক দান করুন। আমীন! বিদাত সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এই লিংকে 'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক'। প্রবন্ধটি পড়া হলে, নিচের লিংক থেকে Facebook, Twitter, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করুন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪] http://www.quraneralo.com/akheri-chahar-shomba/ Link to comment Share on other sites More sharing options...
Recommended Posts
Create an account or sign in to comment
You need to be a member in order to leave a comment
Create an account
Sign up for a new account in our community. It's easy!
Register a new accountSign in
Already have an account? Sign in here.
Sign In Now