MUSLIM WOMAN Posted February 1, 2011 Report Share Posted February 1, 2011 Asalamu'alaikum Shaving the beard is a disobedience to Allah (T). The ruler of Yemen, appointed by the Persian emperor Kisraa, sent two envoys to the Messenger (S) to summon him. When they came into his presence, he noticed that they had shaved their beards and grew their moustaches. He hated to look at them (because of their odd appearance) and he said: Woe be to you, who told you to do so? They replied: "Our lord! (referring to Kisraa.)" The Messenger (S) then said: But my Lord, may He be exalted and glorified, has commanded me to leave alone my beard and to trim my moustache. [Recorded by Ibn Jar r a-abar , and judged to be Hasan (good) by al-Albani.] ** Muslim women should encourage father , husband , brothers , nephews to follow this Wajib. হাজীদের মুখে দাড়ি নেই , এটা আগে চিন্তাও করা যেত না । অথচ আজ আমাদের আধুনিক মুসলমান ভাইরা হজ্জ থেকে ফিরতে না ফিরতেই দাড়ি কাটতে ছুরিতে শান দেন ( রেজার হাতে নেন ) । যারা হজ্জে যান নি , সেই বালেগ মুসলমান পুরুষের জন্যও দাড়ি রাখা ওয়াজিব । অথচ নির্বিকারভাবে লাখ লাখ বা কোটি কোটি তরুণ – যুবক – এমন কী বৃদ্ধ মুসলমানও রোজ দাড়ি কাটেন । এর কারণ কী ? পশ্চিমা গণমাধ্যমের কল্যাণে আধুনিক পুরুষের পরিচয় বা প্রতীক হয়ে দাড়িয়েছে দাড়িবিহীন মুখ । দাড়ি রাখলে সে হয় যায় মৌলবাদি , সন্ত্রাসী মুসলমান । নাটকে , সিনেমায় বা গল্পের বইতে কোন মুসলমান পুরুষ সন্ত্রাস করছে অথচ তার মুখে দাড়ি নেই , এমনটা সাধারণত দেখা যায় না । যে যত পরিস্কারভাবে , সুন্দরভাবে দাড়ি কাটতে পারবে , যার মুখ থাকবে ঝককঝকে তকতকে , মনে করা হয় সেই হচ্ছে আধুনিক পুরুষ । সুন্দরী রমণীরা তার কাছে ছুটে আসবে , তার পাশে ঘনিষ্ঠ হয়ে দাড়িয়ে ভূবন ভুলানো হাসি হাসবে , সুন্দরী নারীকে খুশী করতে পেরে পুরুষটির জীবনও ধন্য হয় । বিভিন্ন শেভিং ক্রীম ও আফটার শেভ লোশনে আমরা এমনটাই দেখি । অথচ দাড়ি কাটতে গিয়ে তারা যে আল্লাহর রাসূলের পথ থেকে সরে যাচ্ছেন , শেষ নবীর আদেশ অমান্য করছেন , সেটা নিয়ে তাদের কোন চিন্তা নেই । নবীর আদর্শের বিপরীতে যাওয়ার পাশাপাশি রোজ সকালে কত সময় , পরিশ্রম , টাকা খরচ হচ্ছে রেজার , ক্রীম আর লোশনের পিছনে । এই সময় , শক্তি আর টাকা আরো কত ভাল কাজে ব্যবহার করা যেত । ইয়েমেনের রাজার পক্ষ থেকে দুইজন দূত একবার রাসূল صلى الله عليه وسلم এর কাছে আসে । তাদের মুখে দাড়ি ছিল না আর গোঁফ ছিল লম্বা । বিরক্ত হয়ে রাসূল মুখ ফিরিয়ে নিয়ে বললেন , এমন করতে কে তোমাদেরকে বলেছে ? তারা উত্তর দিল , আমাদের প্রভু অর্থাৎ রাজা । হজরম মুহাম্মাদ صلى الله عليه وسلم তাদেরকে জানিয়ে দিলেন , আর আমার প্রভু অর্থাৎ আল্লাহতালা আমাকে আদেশ দিয়েছেন দাড়ি রাখতে আর গোঁফ ছাঁটতে । হে দাড়ি ও গোঁফবিহীন মুসলমান পুরুষরা ; ভেবে দেখুন , যদি রাসুল এর সাথে কিয়ামতের দিন আপনার মুখোমুখি দেখা হয় আর বিরক্ত হয়ে আল্লাহর রাসুল আপনার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেন , তাহলে সেটা কি আপনার জন্য খুব নিরাপদ হবে ? ইউরোপ – আমেরিকায় যারা থাকেন , তারা না হয় যুক্তি দেখাতে পারেন যে দাড়ি রাখলে তাদের নানা সমস্যা হয় , মুসলিম প্রধান দেশগুলির পুরুষদের যুক্তি কী ? পরিবারের পুরুষ সদস্যরা যেন এই ওয়াজিব পালনে আগ্রহী হোন , সেজন্য নারীদেরকে এগিয়ে আসতে হবে । আসুন আমরা যে যার পিতা , ভাই , স্বামী , ভাগ্নে – ভাতিজাকে উৎসাহ দেই দাড়ি রাখার জন্য । দাড়ি রাখলে মানুষ হাসবে , মৌলবাদি বলবে , অজ্ঞ মানুষদের এই উপহাসের ভয় আপনাকে যেন ওযাজিব পালনে বিরত না রাখে , আমীন । সহায়ক সূত্র : ইন্টারনেট Link to comment Share on other sites More sharing options...
Recommended Posts
Create an account or sign in to comment
You need to be a member in order to leave a comment
Create an account
Sign up for a new account in our community. It's easy!
Register a new accountSign in
Already have an account? Sign in here.
Sign In Now