-
Posts
1,173 -
Joined
-
Last visited
-
Days Won
41
Content Type
Profiles
Forums
Events
Everything posted by MUSLIM WOMAN
-
Asalamu'alaikum For every minute you are angry with someone, :@ You lose 60 seconds of happiness That you can never get back. :ohmy: If you fill your heart with regrets of yesterday and the worries of tomorrow, You have no today to be thankful for. Thank God for what you have, TRUST GOD for what you need. God always gives His best to those Who leave the choice with Him.
-
Salaam Imaam al-Shaafi'ee (rahimahullah) said: I never argued with anyone with the intention to win; rather, my intention was to seek the truth.
-
Asalamu'alaikum :ohmy: I read that an Afrian will snatch away geelaf of Kaaba but demilish ??? :sorry: when will it happen ...just before the final day ?
-
Asalamu'alaikum did not know about this , thanks br for sharing.
-
Asalamu'alaikum thanks br for all the useful reminders. May Allah enable us to follow these , Ameen.
-
Salaam anyone needs more push/ reminders than br flashdash is doing ? Here it comes :D Reminder : Reminder : if u missed any fasting in Ramadan , do it now . Also try to do 6 fasting in Shawal . Messenger of Allah, salla Allahu alaihi wa sallam said “Whoever fasts the month of Ramadhan and then follows it by fasting six days during the month of Shawwal will be rewarded as if he had fasted the entire year. SubhanAllah.
-
Asalamu'alaikum never read this hadith . Thanks br for sharing.
-
Asalamu'alaikum Sadly no question of fast regularly , even on Ramadan , many ( if not most Muslims ) eat more :ohmy:
-
Asalamu'alaikum glad to know u liked it :veryhappy:
-
Asalamu'alaikum thanks for the reminder , it's very important that we should take care of parents specially when they are old and sick.
-
Asalamu'alaikum yes , we should buy at least one orphan a new dress or a toy or a book . InshaAllah I will try to buy sweets on the Eid day for a nearby orphanage.
-
Salaam Only 3/4 days are left - Blessed month is passing out so quikcly . So , from now on , think every night could be Shabe Qadir . Try to awake whole night and offer extra salat and recite Quran and make dua for your oppressed Muslims brothers & sisters in Iraq , Afghanistaan , Palesting , Kashmir and all participants of the forum.
-
Asalamu'alaikum yes ; I read that in future people will fight over drinking water and that could lead in to world war :ohmy:
-
Asalamu'alaikum Tarawih Recitation: A message to all Imams -- Haitham Al-Haddad I call upon committee members and Imāms to seek the pleasure of Allah and not the pleasure of their congregation. Imāms should respect the Qur’ān when leading the Tarāwīḥ Prayer … The way many Imāms recite during the Tarāwīḥ prayer is inexcusable and should be condemned in the strongest of ways by the people of knowledge, and in fact, any individual who respects the words of God. These Imāms recite the Qur’ān as if they are competing with the allocated time in order to finish the set amount and be rid of a heavy burden placed on their shoulders .. The Prophet used to read in a very slow style and stop at verses that mention paradise or the hell fire. Once he repeated the verse where Allāh says ‘If You punish them, they are Your slaves, and if You forgive them, verily You, only You are the All-Mighty, the All-Wise’[4] for the whole night ….. We should also remember that completing twenty Rak’ah or even the whole Qur’an during Tarāwīḥ is not compulsory, yet listening to it attentively and reciting it with moderate speed is. http://www.islam21c....ge-to-all-imams তারাবী আল্লাহর সন্ত্তস্টির জন্যতারাবীতে ধীরে ও স্পষ্টভাবে কুরআন তেলাওয়াত করুন : আমি ইমামদের অনুরোধ করছি -আপনারা আল্লাহর সন্ত্তস্টির জন্য তারাবীর সালাতে কুরআন তেলাওয়াত করুন , মুসল্লী বা অন্য কোন মানুষকে খুশী করার জন্য নয়। । ব্রিটেনের শেখ হাইতাম আলহাদদাদ তারাবীর সময় খুব তাড়াতাড়ি কুরআন তেলাওয়াত নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেইন্টারনেটে ইমামদের প্রতি এই অনুরোধ করেছেন । বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এটিঅত্যন্ত সময় উপযোগী । তাই মূল লেখার কিছু অংশেরঅনুবাদসহ নিজের মতামত এখানে তুলে ধরলাম । তারাবী পড়ানোর সময় ইমামদেরউচিত কুরআনের প্রতি যথাযথ শ্রদ্ধা প্রদর্শন করা । সব মসজিদ কমিটির উচিত এব্যপারে ইমামদের সঠিক নির্দেশ দেয়া ও কোন ইমামকে দ্রুত তারাবী খতম করতে বাধ্য নাকরা । কুরআনের মাধ্যমে স্রষ্টার সাথে বান্দার যোগাযোগ হয় ; কেননা কুরআনই একমাত্র আসমানী কিতাব যা আজো অবিকৃত ও সবসময়তাই থাকবে । মানবজাতির জন্য কিয়ামতপর্যন্ত আল্লাহর আদেশ - নিষেধ বা হালাল - হারামের বিধান আমরা কুরআনের মাধ্যমে পাই । এটা এসেছিল সর্বশেষ নবী ওরাসূল হজরত মুহাম্মদ সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাছে । তিনি শিখিয়ে গিয়েছেনবিশ্বাসীদেরকে কিভাবে কুরআন তেলাওয়াত করতে হবে । রাসূল মুহাম্মদ সাল্লাললাহুআলাইহি ওয়াসাল্লামের তেলাওয়াত ও বর্তমান সময়ের ইমামদের তেলাওয়াতের মধ্যে তুলনা: রাসূল ﷺ খুব ধীরে ধীরে স্পষ্ট উচ্চারণে কুরআনেতেলাওয়াত করতেন ও যে সব আয়াতে বেহেশত ও দোযখের কথা এসেছে , সে সব পড়ে তিনি থামতেন । একবার তিনি সারা রাত এই আয়াততেলায়াত করেছিলেন : ( হে আল্লাহ ) , আপনি যদি ওদেরকে শাস্তি দেন , তবে তারা তো আপনারই দাস ; আর যদি আপনি তাদেরকে ক্ষমা করেন তবে আপনি , কেবল আপনিই তো পরাক্রমশালী , মহাজ্ঞানী ( সুরা মায়িদা ; ৫:১১৮ ) । ইমাম আবু হানীফা একবার সুরাযালযালাহ সারা রাত ধরে পড়েছিলেন । আজ মসজিদে মসজিদে যেভাবেতাড়াহুড়া করে কুরআন পড়া হয় , তা কী সঠিক ? এ প্রশ্ন নিজের মনকেই করুন । এখন যে দ্রত গতিতে ইমামরাতারাবী পড়ান , তা অত্যন্ত দোষণীয় , ক্ষমার অযোগ্য । তাড়াহুড়া করে তারাবীতেএমনভাবে কুরআন তেলাওয়াত করা হয় যাতে মনে হয় ইমামরা সময়ের সাথে লড়াইতে নেমেছেন- নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অবশ্যই তাদেরকে নির্দিষ্ট পরিমাণ কুরআন পাঠ করতে হবে , নইলে তারাবী আদায় হবে না বা গুনাহ হয়ে যাবে । তাদের তাড়াহুড়া দেখে আরোমনে হয় ভারী কোন বোঝা তাদেরকে এক্ষুনি ঘাড় থেকে নামাতে হবে । অথচ এমন তাড়াহুড়া করেআল্লাহর রাসূল সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বা তাঁর সাহাবীরা কখনোই সালাতে বাঅন্য কোন সময়ে কুরআন তেলাওয়াত করেন নি । ব্রিটেন ও বাংলাদেশের তারাবীসালাতে কুরআন তেলাওয়াত : ব্রিটেনের কিছু মসজিদসম্পর্কে জানা গিয়েছে , সেখানে মাত্র ৩০ মিনিটে ২০রাকাত তারাবী পড়ানো হয় । এর মানে প্রতি রাকাত নামাজমাত্র দেড় মিনিটে পড়ানো হচ্ছে । কিভাবে এই অল্প সময়ে কুরআনেরকোন পাতা শুদ্ধ উচ্চারণে তেলাওয়াত করা সম্ভব ? মনে রাখবেন , তাড়াহুড়া করে কেউ যদি সুরাফাতিহায় ভুল করে বসেন , তবে সালাত বাতিল হয়ে যাবে । তাছাড়া , আপনি কী মনে করেন এই তাড়াহুড়া করে কুরআন তেলাওয়াতআল্লাহর পছন্দের বা এতে তাঁর অনুমতি আছে ? বাংলাদেশে অবশ্য সময় আরোবেশী নিয়ে ইমামরা তারাবী পড়ান কিন্ত্ত তাদের পড়ানো নিয়েও অনেক অভিযোগ আছে । ইমামরা রকেটের গতিতে কী পড়েন, তা সাধারণ মুসল্লীরা কিছুই বুঝতে পারেন না । দু’রাকাত ও চার রাকাত তারাবীর পরে দোয়া - দরুদ পড়ার কোন সময়পাওয়া যায় না । তারাবীসহ যে কোন সালাতেই বাঅন্য যে কোন সময়ে তাড়াহুড়া না করে বরং স্পষ্ট উচ্চারণে শুদ্ধ তেলাওয়াতের উপরজোর দেয়া উচিত । আমাদের মনে রাখতে হবেতারাবীতে পুরো কুরআন খতম করা সওয়াবের কাজ তবে এটি বাধ্যতামূলক নয় । আমাদের অনেক ইবাদতই আজঅর্থহীন কাজে পরিণত হয়েছে কেননা আমরা কিছু না বুঝেই , শুধুমাত্র নিয়ম রক্ষার খাতিরে তা পালন করি । কুরআন কোন আবৃত্তির বই নয় , এটা আমাদের অনন্ত মুক্তির পথ দেখায় । পবিত্র রামাদান মাসের তারাবীযেন অর্থহীন এক কষ্টকর নিয়মে পরিণত না হয়ে যায় , সেজন্য সময় এসেছে এটা নিয়ে আলোচনা করার । যাদের তাড়াতাড়ি বাসায় ফেরাদরকার , তারা প্রয়োজনে পিছনের কাতারে আট রাকাত পড়ে জামাত থেকে বেরিয়েআসুন । কিন্ত্ত অল্প সময়ের মধ্যে বিশ রাকাত শেষ করার জন্য ইমাম বামসজিদ কমিটির উপর চাপ দেবেন না । মনে রাখবেন , রামাদান বরকতের মাস ও তারাবী কেবল রামাদান মাসেই আদায় করাযায়। রামাদান মাসে যে কোন ভাল কাজের প্রতিদান বছরের অন্য যে কোনসময়ের থেকে অনেক অনেক গুণ বেশী । তাই তাড়াতাড়ি বাসায় গিয়েটিভিতে প্রিয় সিরিয়াল বা অনুষ্ঠান দেখার জন্য বছরে এই একবার সালাতে কুরআন খতমশোনার সৌভাগ্য থেকে নিজেকে বঞ্চিত করবেন না ।
-
Asalamu'alaikum Story of a Candle Once Caliph Omar ra was working at night and his 2 relatives came to pay him a visit . Caliph ra hurriedly lit off the candle and lit on another candle. Relatives were surprised to see that and asked the reason . Caliph answered : the first candle was bought by Govt . money . As u 2 are my relatives , we will have personal talks. I don't want to waste Govt. money for my personal use. Relatives were stunned .They came to see if they can get any advantage but after seeing how careful Caliph is about spending official money , they left the place without asking for any undue advantage. It's a pity that now a days Muslims stay far far away from the teachings of Islam. মোমের আলোয় কাজ করছিলেন খলিফা উমর রাযিআল্লাহু আনহু । এমন সময় সেখানে আসলেন তার দুই আত্মীয় । খলিফা তাড়াতাড়ি ফুঁ দিয়ে মোমবাতিটি নিভিয়ে দিলেন । অন্য আরেকটি মোমবাতি ধরিয়ে অতিথিদের বসতে দিয়ে তাদের খোজখবর নিলেন । কৌতুহল চাপতে না পেরে একজন জানতে চাইলেন , আমাদের দেখে কেন আপনি আগের মোমবাতি নেভালেন আর নতুন একটি জ্বালালেন ? খলিফা জবাব দিলেন : আগের মোমবাতি ছিল রাষ্ট্রের সম্পত্তি থেকে কেনা । তোমরা যেহেতু আমার আত্মীয় , তাই তোমাদের সাথে আমার ব্যক্তিগত অনেক আলাপ হবে । আমার নিজের কাজে জনগণের আমানত থেকে আমি কিছু খরচ করতে পারি না । তাহলে আল্লাহর দরবারে আমাকে জবাবদিহি করতে হবে । তাই নিজের টাকায় কেনা মোমবাতিটি তোমাদের দেখে জ্বালালাম । এই জবাবে আত্মীয়রা হতভম্ব হলেন । তারা এসেছিলেন আত্মীয়তার খাতিরে বিশেষ কোন সুবিধা পাওয়া যায় কি না , সেই অনুরোধ করতে । কিন্ত্ত সামান্য মোমবাতি নিয়ে খলিফার এত বিবেচনা ও সতর্কতা দেখে নিজেদের প্রস্তাব জানাতে তারা আর সাহসই করলেন না । আরেকবার খলিফার কাছে এক লোক অবৈধ সুবিধা চায় । খলিফার সামনে রাখা কিছু কাঠে তখন আগুন জ্বলছিল। খলিফা বললেন , ঠিক আছে । তুমি এই আগুনের ভিতর তোমার হাত কিছু সময়ের জন্য রাখো ; তারপর তোমার অনুরোধ আমি বিবেচনা করবো । লোকটি ভয় পেয়ে বললো , হে খলিফা ; এই আগুনে হাত ঢুকালে আমার হাত তো জ্বলে যাবে । খলিফা বললেন , তুমি দুনিয়ার এই সামান্য আগুনকে ভয় পাচ্ছ অথচ আমাকে তুমি দোযখের অনন্ত আগুনের ভিতরে নিয়ে যেতে চাও ? তদবিরকারী নিজের ভুল বুঝতে পেরে ফিরে যায়। হজরত মুহাম্মদ সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চার সুযোগ্য খলিফা রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে কখনোই বিলাসিতায় গা ভাসান নি । একদম গরীব , সাধারণ কোন প্রজাও যদি তাদের কোন ভুল ধরিয়ে দিতেন , তবে তারা তা সাথে সাথেই সংশোধন করতেন । এদেরই একজন খলিফা ওমর রাযিআল্লাহু আনহুর দায়িত্ব ও কর্তব্যের কিছু নমুনা নীচে দেয়া হলো যা আজ আমাদের কাছে অবিশ্বাস্য মনে হবে । কাযীর দরবারে খলিফা: বিচারের কাজে একদিন খলিফাকে কাযীর কাছে যেতে হয়। খলিফাকে সম্মান দেখাতে কাযী দাড়িয়ে গেলে খলিফা তাতে বিরক্তি প্রকাশ করলেন । কাযীকে তিনি মনে করিয়ে দিলেন , বিচারপ্রার্থী দুই পক্ষকেই সমান মর্যাদা না দিলে ন্যায়বিচার সম্ভব নয়। সরকারী ভাতা : বাইতুল মাল থেকে খলিফা যে অর্থ পেতেন , তা ছিল খুবই সামান্য । একবার অসুস্থ হলে চিকিৎসক মধু খেতে বললেন কিন্ত্ত তা কেনার টাকা খলিফার ছিল না । তাই মসজিদে গিয়ে জনগণের অনুমতি চাইলেন বাইতূল মাল থেকে সামান্য মধু নেয়ার জন্য। তালি দেয়া কাপড় থাকতো খলিফার গায়ে : রোম ও পারস্য সম্রাটের দূতগণ এসে খলিফাকে খুঁজে পেত না । তিনি তালি দেয়া জামা পরে মসজিদের এক কোণে অবস্থান করতেন । দূতরা কল্পনাও করতে পারতো না বিশাল সাম্রাজ্যের যিনি খলিফা , তিনি এত সাধারণ জীবন যাপন করেন । সফরে খলিফা : অনেক সময় খলিফা একটি মাত্র উট , সামান্য রুটি ও শুকনো খেজুর নিয়ে সফর করতেন । তিনি যখন জেরুজালেমে যাত্রা করেন , তখন এই দীর্ঘ সফরে সাথী ছিল একজন মাত্র গোলাম । চাইলেই খলিফা সারা পথ উটের পিঠে চড়তে পারতেন ; কিন্ত্ত না ; তিনি নিজেই ঠিক করলেন একবার তিনি , পরেরবার গোলাম উটের পিঠে চড়বে । এভাবে পালা করে কখনো গোলাম , কখনো মনিব যিনি সমস্ত মুসলিম জাহানের খলিফা তিনি উটের লাগাম ধরে হাটতেন । জেরুজালেমের নাগরিকরা খলিফাকে অভ্যর্থনা জানাতে যখন এগিয়ে আসলো , তখন উটের পিঠে বসার পালা ছিল গোলামের । নগরবাসী চিনতে না পেরে গোলামকে অভ্যর্থনা করলো । এরপর মুসলিম সেনারা খলিফাকে চিনতে পেরে যখন তার দিকে এগিয়ে যায় , তখন উপস্থিত সবাই হতভম্ব হয়ে পড়ে । খলিফার সাম্যনীতি : মনিব ও গোলামের মধ্যে তিনি কোন পার্থক্য করতেন না । বাইতুল মাল থেকে ভাতা ঠিক করার সময় তিনি যোগ্যতার মাপকাঠি অনুযায়ী অনেক সময় গোলামকেও মনিবের সমান ভাতা দিতেন । তিনি বলতেন , যারা গোলামদের ঘৃণার নজরে দেখেন , তাদের পরিণতি সম্বন্ধে আল্লাহই ভাল জানেন । সরকারী কর্মচারী নিয়োগে সতর্কতা : যোগ্যতার ভিত্তিতে কর্মচারী বাছাই করে নিয়োগ পত্র দেয়া হত ও সেখানে সে কি কাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত তার বর্ণনা ও সাক্ষী হিসাবে বিশিষ্ট নাগরিকদের স্বাক্ষর থাকতো । কাজের জায়গায় সেই সরকারী লোককে এলাকার মানুষদের কাছে তা পড়ে শোনাতে হতো । ফলে সরকারী পদে নিয়োজিত ব্যক্তিদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সাধারণ মানুষরা অবহিত থাকতো ও কাজের গাফিলতি ধরতে পারতো । খলিফার নির্দেশ ছিল সরকারী কর্মচারীরা দামী কাপড় পড়বে না ও দরজায় পাহারাদার রাখবে না । কেননা তাহলে সাধারণ মানুষদের সাথে তাদের দূরত্ব সৃষ্টি হবে । কাজে যোগ দেয়ার পর কোন কর্মচারীর সম্পদ অস্বাভাবিক বেড়ে গিয়েছে - এই অভিযোগ পেলে তিনি তার কাছে কৈফিয়ত চাইতেন । এ ধরণের এক অভিযোগের সত্যতা প্রকাশ পেলে তিনি অভিযু্ক্ত কর্মচারীর অর্ধেক সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে সরকারী কোষাগারে জমা দেন । সামান্য মোমবাতি অপচয় করতে খলিফার মনে আল্লাহর কাছে জবাবদিহিতার যে ভয় কাজ করছিল , আফসোস , আজ মুসলমানরা ইসলামের এসব মহান আদর্শ থেকে কতই না দূরে । এসব আদর্শ মেনে চলা তো দূরের কথা , শুনলেও রুপকথার গল্প বলেই মনে হয়।
-
Asalamu'alaikum Ameen. ** start learning any foreign language with the good intention that u will spread the message of Islam in multi languages. For non-Arabs, it's a good chance to learn the language of holy Quran. Here is one link (http://www.islamic-message.net/cims/default.aspx)
-
Salaam Alaykum thanks br for the explanation . I try to offer at least 2 rakat before 12 pm. But I don't say Duha , just offer like any other nafal. About witr , I read that if one offers it before Fajr , then it will be considered as if s/he prayed the whole night . So , I try to offer it like this . :unsure:
-
Salaam Alaykum don't spend much time in shopping or watching TV in the blessed month . Instead offer nafal/ extra salat and recite Quran as much as possible.
-
Asalamu'alaikum what is Duha ?
-
Salaam I break fast with lemon juice and dates.
-
Asalamu'alaikum yes , in some occasions people pray the whole night and fall in to sleep before Fajr :(
-
Salaam Alaykum Pay your Zakat / poor due in Ramadan .
-
Bismillah Walhamdulillah Was Salaatu Was Salaam 'ala Rasulillah As-Salaam Alaikum Wa-Rahmatullahi Wa-Barakatuhu Fasting - Narrated Anas (Radi-Allahu 'anhu): Zaid bin Thabit said, "We took the Suhur with the Prophet (Sallallahu 'Alaihi Wa Sallam). Then he stood for the prayer." I asked, "What was the interval between the Suhur and the Adhan?" He replied, "The interval was sufficient to recite fifty verses of the Quran." Bukhari Vol. 3 : No. 144
-
Salaam Alaykum time is passing quickly . Almost one third of holy Ramadan has passed away already. Try to offer more prayer and do more good deeds from now on.
-
Bismillah Walhamdulillah Was Salaatu Was Salaam 'ala Rasulillah As-Salaam Alaikum Wa-Rahmatullahi Wa-Barakatuhu Fasting - Narrated Al-Bara (Radi-Allahu 'anhu): It was the custom among the companions of Muhammad (Sallallahu 'Alaihi Wa Sallam) that if any of them was fasting and the food was presented (for breaking his fast), but he slept before eating, he would not eat that night and the following day till sunset. Qais bin Sirma-al-Ansari was fasting and came to his wife at the time of Iftar (breaking one's fast) and asked her whether she had anything to eat. She replied, "No, but I would go and bring some for you." He used to do hard work during the day, so he was overwhelmed by sleep and slept. When his wife came and saw him, she said, "Disappointment for you." When it was midday on the following day, he fainted and the Prophet (Sallallahu 'Alaihi Wa Sallam) was informed about the whole matter and the following verses were revealed: "You are permitted To go to your wives (for sexual relation) At the night of fasting." So, they were overjoyed by it. And then Allah also revealed: "And eat and drink Until the white thread Of dawn appears to you Distinct from the black thread (of the night)." (2.187) Bukhari Vol. 3 : No. 139