Jump to content
IslamicTeachings.org

MUSLIM WOMAN

Members
  • Posts

    1,173
  • Joined

  • Last visited

  • Days Won

    41

Everything posted by MUSLIM WOMAN

  1. Bismillah Walhamdulillah Was Salaatu Was Salaam 'ala Rasulillah As-Salaam Alaikum Wa-Rahmatullahi Wa-Barakatuhu Patients - 24th Rajab 1432 (26th June 2011) Narrated Abu Sa'id Al-Khudri and Abu Huraira (Radi-Allahu 'anhum): The Prophet (Sallallahu 'Alaihi Wa Sallam) said, "No fatigue, nor disease, nor sorrow, nor sadness, nor hurt, nor distress befalls a Muslim, even if it were the prick he receives from a thorn, but that Allah expiates some of his sins for that." Bukhari Vol. 7 : No. 545
  2. Bismillah Walhamdulillah Was Salaatu Was Salaam 'ala Rasulillah As-Salaam Alaikum Wa-Rahmatullahi Wa-Barakatuhu Patients - 23rd Rajab 1432 (25th June 2011) Narrated 'Aisha (Radi-Allahu 'anha): (the wife of the Prophet) Allah's Apostle (Sallallahu 'Alaihi Wa Sallam) said, "No calamity befalls a Muslim but that Allah expiates some of his sins because of it, even though if it were the prick he receives from a thorn." Bukhari Vol. 7 : No. 544
  3. Bismillah Walhamdulillah Was Salaatu Was Salaam 'ala Rasulillah As-Salaam Alaikum Wa-Rahmatullahi Wa-Barakatuhu Drinks - 22nd Rajab 1432 (24th June 2011) Narrated Um Salama (Radi-Allahu 'anha): (the wife of the Prophet (Sallallahu 'Alaihi Wa Sallam)) Allah's Apostle (Sallallahu 'Alaihi Wa Sallam) said, "He who drinks in silver utensils is only filling his abdomen with Hell Fire." Bukhari Vol. 7 : No. 538
  4. Bismillah Walhamdulillah Was Salaatu Was Salaam 'ala Rasulillah As-Salaam Alaikum Wa-Rahmatullahi Wa-Barakatuhu Drinks - 21st Rajab 1432 (23rd June 2011) Narrated Hudhaifa (Radi-Allahu 'anhu): The Prophet (Sallallahu 'Alaihi Wa Sallam) said, "Do not drink in gold or silver utensils, and do not wear clothes of silk or Dibaj, for these things are for them (unbelievers) in this world and for you in the Hereafter." Bukhari Vol. 7 : No. 537
  5. Bismillah Walhamdulillah Was Salaatu Was Salaam 'ala Rasulillah As-Salaam Alaikum Wa-Rahmatullahi Wa-Barakatuhu Drinks - 20th Rajab 1432 (22nd June 2011) Narrated Jabir bin 'Abdullah (Radi-Allahu 'anhu): Allah's Apostle (Sallallahu 'Alaihi Wa Sallam) said, "When night falls (or when it is evening), stop your children from going out, for the devils spread out at that time. But when an hour of the night has passed, release them and close the doors and mention Allah's Name, for Satan does not open a closed door. Tie the mouth of your water-skin and mention Allah's Name; cover your containers and utensils and mention Allah's Name. Cover them even by placing something across it, and extinguish your lamps." Bukhari Vol. 7 : No. 527
  6. Bismillah Walhamdulillah Was Salaatu Was Salaam 'ala Rasulillah As-Salaam Alaikum Wa-Rahmatullahi Wa-Barakatuhu Drinks - 19th Rajab 1432 (21st June 2011) Narrated Ibn 'Abbas (Radi-Allahu 'anhu): The Prophet (Sallallahu 'Alaihi Wa Sallam) drank Zam-Zam (water) while standing. Bukhari Vol. 7 : No. 521
  7. Asalamu'alaikum এইমাত্র খবরে জানা গেল , রুমানার দুই চোখ পুরোপুরি নষ্ট হয়ে গিয়েছে ।
  8. Asalamu'alaikum যারা সাধ্বী নারীর প্রতি অপবাদ আরোপ করে যারা সাধ্বী নারীর প্রতি অপবাদ আরোপ করে ও চারজন সাক্ষী হাজির করে না , তাদেরকে আশি ঘা বেত মারবে ও কখনো তাদের সাক্ষ্য গ্রহণ করবে না ; এরাই তো সত্যত্যাগী ( পবিত্র কুরআন ; সুরা নূর ; আয়াত ৪ ) । কোন নারীকে অপমান করতে হলে আমাদের সমাজে একটি খুব সহজ উপায় চালু আছে - চট করে বলা ‘ ওর চরিত্র ভাল না বা ওর তো ক্যারেক্টার খারাপ ” । কথায় কথায় আমরা অনেকেই এটা বলি অথচ একবারো চিন্তা করি না কোন নারীর বিরুদ্ধে এটা কত ভয়ানক একটি অপবাদ । আল্লাহ এই অপবাদ কারো বিরুদ্ধে আনলে কিভাবে তা আনতে হবে ও প্রমাণ দিতে না পারলে যে এই অপবাদ উচ্চারণ করে , তাকে কী শাস্তি দিতে হবে তাও পবিত্র কুরআনে বলে দিয়েছেন । অথচ আমরা সুরা নূরের এই আয়াত সম্পর্কে একেবারে উদাসীন । এখন যে ঘটনা বাংলাদেশের গণমাধ্যমে আলোড়ন তুলেছে তা হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকা রুমানাকে তার স্বামী সাঈদ তাদের পাঁচ বছর বয়সী একমাত্র কন্যা সন্তানের সামনে মারতে মারতে অজ্ঞান করে ফেলে ; স্ত্রীর দুই চোখে আঙুল ঢুকিয়ে চোখ উপড়ে ফেলার চেষ্টা চালায় , তার সারা মুখে , গায়ে কামড় দিয়ে জখম করে দেয় । রুমানার বাম চোখ পুরো নষ্ট হয়ে গিয়েছে , ডান চোখে তিনি আর দেখতে পারবেন কী না , তা দুই মাস পর বিদেশে উন্নত চিকিৎসার পরে বোঝা যাবে । সাঈদ তার স্ত্রীর চরিত্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বলেছে কেনেডায় পিএইচডি করতে গিয়ে এক ইরানী ছেলের সাথে রুমানা স্বামী - স্ত্রীর মতো থেকেছেন ; তিনি স্ত্রীকে এই পথ থেকে ফিরে আসার অনুরোধ করলে রুমানা তাতে রাজী হন নি । কিছু বাংলা ব্লগে দেখলাম সাঈদকে অনেকে সমর্থন করেছে । তাদের মত হলো , রুমানার অনৈতিক জীবনযাপন সাঈদকে বাধ্য করেছে এমন আচরণ করতে । সত্যি অবাক হলাম । যদি ধরেও নেই রুমানার চরিত্র খারাপ , তাহলে তো তাকে তালাক দেয়া যেত , পবিত্র কুরআন ও হাদীসের কোথাও বলা হয় নি স্ত্রীর চরিত্র খারাপ হলে তাকে অন্ধ করে দিতে হবে । তাছাড়া সাঈদ বা অন্য কেউ চারজন সাক্ষী হাজির করে নি তাদের অভিযোগের সত্যতা প্রমাণ করতে । আবারো সবাইকে মনে করিয়ে দিতে চাই কোন সৎ চরিত্রের নারীর নামে অপবাদ দেয়া এক জঘন্য অপবাদ । আসুন , আমরা এই জঘন্য পাপ থেকে দূরে থাকি ।
  9. Bismillah Walhamdulillah Was Salaatu Was Salaam 'ala Rasulillah As-Salaam Alaikum Wa-Rahmatullahi Wa-Barakatuhu Drinks - 18th Rajab 1432 (20th June 2011) Narrated Anas bin Malik (Radi-Allahu 'anhu): I saw Allah's Apostle (Sallallahu 'Alaihi Wa Sallam) drinking milk. He came to my house and I milked a sheep and then mixed the milk with water from the well for Allah's Apostle (Sallallahu 'Alaihi Wa Sallam). He took the bowl and drank while on his left there was sitting Abu Bakr, and on his right there was a bedouin. He then gave the remaining milk to the bedouin and said, "The right! The right (first)." Bukhari Vol. 7 : No. 516
  10. Bismillah Walhamdulillah Was Salaatu Was Salaam 'ala Rasulillah As-Salaam Alaikum Wa-Rahmatullahi Wa-Barakatuhu Drinks - 17th Rajab 1432 (19th June 2011) Narrated Jabir (Radi-Allahu 'anhu): Abu Humaid, an Ansari man, came from AnNaqi carrying a cup of milk to the Prophet (Sallallahu 'Alaihi Wa Sallam). The Prophet (Sallallahu 'Alaihi Wa Sallam) said, "Will you not cover it even by placing a stick across it?" Bukhari Vol. 7 : No. 511
  11. Bismillah Walhamdulillah Was Salaatu Was Salaam 'ala Rasulillah As-Salaam Alaikum Wa-Rahmatullahi Wa-Barakatuhu Drinks - 15th Rajab 1432 (17th June 2011) Narrated Anas (Radi-Allahu 'anhu): While I was waiting on my uncles and serving them with (wine prepared from) dates - and I was the youngest of them - it was said, "Alcoholic drinks have been prohibited." So they said (to me), "Throw it away." So I threw it away. Bukhari Vol. 7 : No. 489
  12. Bismillah Walhamdulillah Was Salaatu Was Salaam 'ala Rasulillah As-Salaam Alaikum Wa-Rahmatullahi Wa-Barakatuhu Drinks - 14th Rajab 1432 (16th June 2011) Narrated Ibn 'Umar (Radi-Allahu 'anhu): 'Umar stood up on the pulpit and said, "Now then, prohibition of alcoholic drinks have been revealed, and these drinks are prepared from five things, i.e. grapes, dates, honey, wheat or barley. And an alcoholic drink is that, that disturbs the mind." Bukhari Vol. 7 : No. 487
  13. Asalamu'alaikum The dearest words to Allah are four: SubhanAllah (Hallowed be Allah), Alhamdulillah (Praise be to Allah), La ilaha illallah (There is no god but Allah), and AllahuAkbar (God is the Greatest)… Sahih Muslim: Book 24, Number 5329. courtesy of sis nadous
  14. Bismillah Walhamdulillah Was Salaatu Was Salaam 'ala Rasulillah As-Salaam Alaikum Wa-Rahmatullahi Wa-Barakatuhu Drinks - 12th Rajab 1432 (14th June 2011) Narrated Abu Huraira (Radi-Allahu 'anhu): On the night Allah's Apostle (Sallallahu 'Alaihi Wa Sallam) was taken on a night journey (Miraj) two cups, one containing wine and the other milk, were presented to him at Jerusalem. He looked at it and took the cup of milk. Gabriel said, "Praise be to Allah Who guided you to Al-Fitra (the right path); if you had taken (the cup of) wine, your nation would have gone astray." Bukhari Vol. 7 : No. 482
  15. Bismillah Walhamdulillah Was Salaatu Was Salaam 'ala Rasulillah As-Salaam Alaikum Wa-Rahmatullahi Wa-Barakatuhu Drinks - 11th Rajab 1432 (13th June 2011) Narrated Ibn 'Umar (Radi-Allahu 'anhu): Allah's Apostle (Sallallahu 'Alaihi Wa Sallam) said, "Whoever drinks alcoholic drinks in the world and does not repent (before dying), will be deprived of it in the Hereafter." Bukhari Vol. 7 : No. 481
  16. Asalamu'alaikum got one link :veryhappy: Chapter 14 – Duas by Children for parents Back to Index Dua # 1 – Sura Bani Israil (17) – Ayah 24. 17.24: And make yourself submissively gentle to them with compassion, and say: O my Lord! have compassion on them, as they brought me up (when I was) little. Dua # 2 – Sura Ahqaf (46) – Ayah # 15. 46.15: And We have enjoined on man doing of good to his parents; with trouble did his mother bear him and with trouble did she bring him forth; and the bearing of him and the weaning of him was thirty months; until when he attains his maturity and reaches forty years, he says: My Lord! grant me that I may give thanks for Thy favor which Thou hast bestowed on me and on my parents, and that I may do good which pleases Thee and do good to me in respect of my offspring; surely I turn to Thee, and surely I am of those who submit. Dua # 3 – Sura Nuh (71) – Ayah # 28. 71.28: My Lord! forgive me and my parents and him who enters my house believing, and the believing men and the believing women; and do not increase the unjust in aught but destruction! http://www.duas.org/quranicduasbook.htm
  17. Asalamu'alaikum sis , if possible , pl. post the English translation . It will be helpful for non- Arabs like me .
  18. Asalamu'alaikum এখন দম্পতি বলতে একজন স্বামী , একজন স্ত্রী না ; বরং সমান শক্তি ও অধিকারের দু’জন প্রবল প্রতিযোগীকে বোঝায় । এই দু’জন একজন অন্যের সুখ – দু:খ একসাথে ভাগ করে নেয় না । এরা যেন জীবনসাথী না , বরং সব কাজে , সব সিদ্ধান্তে একজন আরেকজনকে হারানোর তুমুল প্রতিযোগিতায় লিপ্ত দুই যোদ্ধা । যুদ্ধের ময়দান বা খেলার মাঠে তো বটেই , পারিবারিক কোন ঘরোয়া অনুষ্ঠানে সামান্য লুডু খেলায় ভাই – বোনরা কেউ কারো কাছে হারতে চায় না - আমরা সবাই জিততে চাই । স্বামী –স্ত্রীর এই যুদ্ধেও কেউ কাউকে এতটুকু ছাড় দেয় না । যারা যুদ্ধের ময়দানে লড়াই করে , তারা আহত বা নিহত হয় ; কিন্ত্ত স্বামী - স্ত্রীর লড়াইতে আহত হয় , প্রাণ যায় সন্তানের । সত্যিকারের প্রাণ যাওয়ার চেয়েও যেটা ভয়ংকর - মা – বাবার লড়াই দেখতে দেখতে বাচ্চাদের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে যায় , কেউ কেউ মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে , কেউ বা আশ্রয় নেয় মরণনেশার । এসব নারীদের কী দূর্ভাগ্য । স্বামীর উপর একজন স্ত্রীর যে আসলে কতটা প্রভাব , সে সম্পর্কে তাদের কোন ধারণাই নেই । একটি বিখ্যাত প্রবাদ হলো : পুরুষরা হলো মেয়েদের আঙুলের আংটির মতো -মেয়েরা যেমন ইচ্ছা তেমন এই আংটিকে ঘুরাতে পারে । চিৎকার , চেচামেচি , গালিগালাজ , কখনো বা হাতের কাছে যা থাকে স্বামীকে তাই ছুড়ে মারা - এসব করে যা আদায় করা যায় , তার থেকে মিষ্টি হেসে , নরম কথায় তার লক্ষ গুণ বেশী যে আদায় করা সম্ভব , এ সহজ সত্যটি কেন এসব মেয়েরা জানেন না ? আল্লাহ বলেছেন , নারীদের তেমনি ন্যায়সংগত অধিকার আছে যেমন আছে তাদের উপর পুরুষদের ; কিন্ত্ত নারীদের উপর পুরুষদের মর্যাদা আছে ( সুরা বাকারা ; ২ : ২২৮ ) । এখানে মর্যাদা বলতে সম্মান , দায়িত্ব , কর্তব্যসহ অনেক কিছুই বোঝায় যে ব্যপারে নারী - পুরুষ উভয়েই উদাসীন। এটা দু:খজনক যে এখন স্বামী - স্ত্রী দু’জনেই নিজ নিজ দায়িত্ব পালনে চরম অবহেলা করছেন । স্বামী যেমন স্ত্রীর কাছে আনুগত্য দাবী করে , তেমনি স্ত্রীর প্রতি তার যে কর্তব্য আছে , সেটা তিনি ভুলে যান । আবার অনেক মুসলমান স্ত্রীও স্বামীর অবাধ্যতা , প্রতিটি কথায় স্বামীকে অমান্য করাকে মনে করেন নারী স্বাধীনতা । অনেক মেয়েকে বলতে শোনা যায় , আমি তো আমার স্বামীর সমান বা তার থেকে বেশী আয় করি ; আমি ওর চেয়ে কম কীসে ? মনে রাখতে হবে আল্লাহ পুরুষদের উপর রোজগার করা ও পরিবারের জন্য খরচ করা বাধ্যতামূলক করেছেন - মেয়েরা এই দায় থেকে মুক্ত । তাই কোন মেয়ে যদি স্বামীর সমান বা তার থেকে বেশী রোজগার করেন , তাহলেও তিনি স্বামীকে অসম্মান করার অধিকার রাখেন না । রাসুল صلى الله عليه وسلم বলেছেন , আল্লাহ ছাড়া আর কাউকে সিজদা করার অনুমতি থাকলে আমি স্ত্রীদের বলতাম স্বামীকে সিজদা করতে । কুরআনের একাধিক আয়াত ও বিভিন্ন হাদীসের আলোকে বলা যায় , স্বামীর শরীয়াহসম্মত যে কোন কথা স্ত্রী শুনবেন - বর্তমানের নারী স্বাধীনতার আলোকে ‘ এক ঘরে দুই স্বামী “ বা সমান শক্তিশালী দুই প্রতিপক্ষ মতবাদে আমরা যেন বিভ্রান্ত না হই । একজন স্বামী ঘরে কোন কর্তৃত্বপরায়ন প্রতিযোগীকে না , বরং প্রেমময়ী স্ত্রীকে চায় । তেমনি মেয়েরাও আশা করেন স্বামী তাকে কেনা দাসী নয় বরং স্ত্রীর মর্যাদা দেবেন । মুসলমান নারী – পুরুষ যেন একে অন্যকে সম্মান করতে শেখেন , আমীন । সহায়ক সূত্র : Why Marriages Fail” By, Haitham Haddad
  19. Asalamu'alaikum কিয়ামতের দিন তিনজনকে প্রথমে আগুনে ফেলে দেয়া হবে । এরা হলো জ্ঞানী , মুজাহিদ ও দাতা । আল্লাহ জ্ঞানী বা আলেমকে প্রশ্ন করবেন : তুমি দুনিয়ায় কী করেছ ? সে বলবে : আমি আপনার জন্য জ্ঞান অর্জন করেছিলাম ও আপনার সন্ত্তষ্টির জন্য সেই জ্ঞান দান করেছি । “ তখন তাকে বলা হবে , তুমি মিথ্যা বলেছো । তুমি জ্ঞান অর্জন করেছো যেন তোমাকে জ্ঞানী বলা হয় । তুমি যা চেয়েছিলে তা দুনিয়াতে পেয়ে গিয়েছো । তখন আদেশ করা হবে সেই জ্ঞানীকে দোযখে ফেলে দেয়ার জন্য । দানকারী ব্যক্তিকে আল্লাহ প্রশ্ন করবেন : তুমি দুনিয়ায় কী করেছো ? সে বলবে : আমি আপনার জন্য হালালভাবে সম্পদ অর্জন করেছিলাম ও আপনার পথে তা দান করেছি । “ তখন তাকে বলা হবে , তুমি মিথ্যা বলেছো । তুমি সম্পদ দান করেছো যেন তোমাকে দাতা বলা হয় । তুমি যা চেয়েছিলে তা দুনিয়াতে পেয়ে গিয়েছো । তখন আদেশ করা হবে সেই দাতাকে দোযখে ফেলে দেয়ার জন্য “ মুজাহিদকে প্রশ্ন করা হবে : তুমি দুনিয়ায় কী করেছিলে ? সে বলবে : আমি আপনার জন্য মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত লড়াই করেছিলাম । “ তুমি মিথ্যাবাদী । তুমি এজন্য লড়াই করেছো যেন তোমাকে বীর যোদ্ধা বলা হয় ও তাই হয়েছে । তুমি দুনিয়াতেই তোমার পুরষ্কার পেয়ে গিয়েছো । এরপর তাকে দোযখে ফেলে দেয়ার আদেশ হবে । আল – নওয়ায়ী رضي الله عنهم বলেন : লোক দেখানো কাজ করা মানা ও তা করলে যে কঠিন শাস্তি পেতে হব , রাসূল ﷺ এর এই হাদীস তার একটি প্রমাণ । রাসূল صلى الله عليه وسلم বলেছেন : অবশ্যই কাজের ফলাফল ইচ্ছা বা নিয়তের উপর নির্ভরশীল ; একজন মানুষ তাই যা সে নিয়ত করে । আল্লাহর উদ্দেশ্যে নিয়ত করতে হবে : আল্লাহ এমন কোন কাজ গ্রহণ করেন না যা তাঁর সন্ত্তষ্টির জন্য করা হয় নি । এক লোক রাসূল صلى الله عليه وسلم এর কাছে জানতে চাইলো : কেউ যদি পুরষ্কার ও সম্মানের আশায় যুদ্ধ করে , তবে সে কী পাবে ? রাসূল صلى الله عليه وسلم উত্তর দিলেন , কিছু না । লোকটি তিনবার প্রশ্ন করলো , রাসূল صلى الله عليه وسلم তিনবার একই উত্তর দিলেন । তারপর বললেন : নিশ্চয়ই আল্লাহ কোন কাজ গ্রহণ করেন না যদি না সেটা আন্তরিকতার সাথে ও আল্লাআহর সন্ত্তষ্টির জন্য করা হয় । সুরা কাহফে আল্লাহ বলেন : যে তার রবের সাক্ষাত কামনা করে সে যেন ভাল কাজ করে ও তার রবের ইবাদতে কাউকেও শরীক না করে ( ১৮ : ১১০ ) । রাসূল صلى الله عليه وسلم জানান , আল্লাহ বলেছেন : আমি স্বয়ংসম্পূর্ণ - আমার কোন অংশীদারের দরকার নেই । তাই কেউ যদি কোন কাজ করে যাতে সে আমার সাথে অন্য কাউকে অংশীদার করেছে , তবে আমি তার থেকে মুক্ত ও যাকে সে আমার অংশীদার বানিয়েছে , তার জন্য ওকে ছেড়ে দেব ( বর্ণনায় আবু হুরায়রা ) । তাই যে কোন কাজে আল্লাহর জন্য নিয়ত করা জরুরী । ইবনে আল কাইয়াম বলেন : ঠিক যেমনটি আল্লাহ একমাত্র উপাস্য কোন অংশীদার ছাড়া , এটি অপরিহার্য যে উপাসনা হবে শুধু তাঁরই জন্য । তাই যেভাবে উনি উপাস্য হিসাবে একক , ইবাদতের জন্যও সবার থেকে তাঁকে আলাদা করতে হবে । সৎ কাজ হচ্ছে তাই যা রিয়া বা লোকদেখানো না ও সুন্নতপন্থী । সুলায়মান বিন আবদুল্লাহ رضي الله عنهم বলেন : কোন কাজ গ্রহণ হওয়ার জন্য দুইটি স্তম্ভের দরকার - তা সঠিক হতে হবে ও আন্তরিকতার সাথে করতে হবে । সৎ কাজ হচ্ছে তাই যা কুরআন ও সুন্নাহর সাথে মানানসই । আন্তরিক কাজ সেটাই যা গোপন ও প্রকাশ্য শিরক থেকে মুক্ত । সুফিয়ান আস সাওরী বলেন , নিয়ত সংশোধনের মতো কঠিন চেষ্টা অন্য কোন কাজে আমাকে কখনো করতে হয় নি । আল্লাহ আমাদেরকে বেশী বেশী করে ভাল কাজ ও সঠিক নিয়ত করার সৌভাগ্য দান করুন , আমীন । সূত্র :The manners of the knowledge seeker লেখক : শেখ আবু আবদুল্লাহ মুহাম্মদ সাঈদ রাসলিন , সৌদি আরব
  20. Asalamu'alaikum দুই সতীনের ঝগড়ায় পাড়ায় কাক -চিল বসতে পারে না - এমন একটি কথা অনেক আগে শুনেছিলাম । আজকাল অন্তত শহরে কেউ যদি একাধিক বিয়ে করেন , তবে আলাদা বাসায় রাখার জন্য তার স্ত্রীদের মধ্যে আর ‘ কাক - চিল তাড়ানোর মতো ঝগড়া হয় না । তবে তাই বলে ঘরে ঘরে ঝগড়া থেমে নেই । বউ - শাশুড়ির ঝগড়া , ননদ - ভাবীর ঝগড়া , স্বামী - স্ত্রীর ঝগড়া চলছে ও মনে হয় কিয়ামতের আগ পর্যন্ত চলবে । আগে এক হাড়িতে সবার রান্না হওয়ায় অর্থাৎ পরিবারের সব সদস্য এক ছাদের নীচে থাকায় ‘ হাড়িতে হাড়িতে ঠোকাঠুকির মতো একজনের সাথে আরেকজনের সহজেই সামান্য কথা কাটাকাটি থেকে বড় ঝগড়া শুরু হয়ে যেত । আজকাল বড় বাসা ভেঙ্গে ছোট ছোট ফ্ল্যাট করে যে যার মতো থাকতে শুরু করায় ঝগড়া করার ‘ সুযোগ ’ অনেকটাই কমে গিয়েছে । তারপরেও অবাক লাগে যে ঝগড়া করার সামান্যতম কোন সুযোগ আমরা বাংলাদেশের মানুষরা হাতছাড়া করি না । কেন এই ঝগড়া ? কোন বাড়ির বুয়া সিড়িতে পানি বা ময়লা ফেললো কি না ; কার ড্রাইভার গাড়ি রাখতে গিয়ে অন্য গাড়ির ড্রাইভারের জন্য অসুবিধার সৃষ্টি করলো , কার বাচ্চা মাঠে গিয়ে কার বাচ্চাকে ধাক্কা দিল - ঝগড়া করার জন্য এসব কি যথেষ্ট নয় ? গণমাধ্যমে শুধু শ্বশুরবাড়ির লোকেরা বউদের উপর অত্যাচার করে , এসব খবর প্রচার করে । বউরা যে একে অন্যের সাথে ঝগড়া করে , সেই ঝগড়ায় স্বামী ও বাচ্চাদের জড়িয়ে ফেলে শ্বশুরবাড়িতে কী ভয়ংকর অশান্তির সৃষ্টি করে , সেই খবর কেউ দেয় না । ননদের কাছে শাশুড়ির বদনাম : মেয়েরা শাশুড়ির বদনাম করতে এতটাই পছন্দ করে যে , ননদের কাছে পর্যন্ত গল্প করার ছলে শাশুড়ির নামে বদনাম করতে ছাড়ে না । অবস্থা এখন এমন - মোবাইলে ভাবীর নাম ভেসে উঠলে ননদকে ভয়ে আৎকে উঠতে হয় - হায় আল্লাহ , না জানি এখন কী শুনতে হয় । চাচা - চাচী ভয়ংকর ? যৌথ পরিবারের একটি খারাপ দিক হলো মা - দাদী , মা - চাচী , মা - ফুপু , বাবা - চাচার ঝগড়ায় বাচ্চাদের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠে ; ফলে পরিবারের বড়দের প্রতি তাদের শ্রদ্ধাবোধ কমে যায় । আজকের যৌথ সংসারের কোন বাচ্চা যদি বড় হয়ে আত্মজীবনী লেখে , তবে তা হবে এমন : আমাদের পাশের ফ্ল্যাটেই চাচা - চাচী থাকতেন , তবে আমি কোনদিন সেখানে ঢুকতে পারি নি । মাঝেমাঝে দাদা - দাদীর ফ্ল্যাটে উনাদের সাথে দেখা হলে সামান্য কারনে ধমক খেতাম । আমার চাচাতো ভাই - বোনদের জন্মদিন খুব ধুমধাম করে করা হতো , তবে কোনদিন আমি দাওয়াত পাই নি । একদিন শুনেছিলাম চাচাকে দাদী বলছেন , ভাই - ভাবীকে বাসায় ঢুকতে দাও না , সেটা না হয় চলতে পারে কিন্ত্ত আপন ভাইয়ের একমাত্র ছোট বাচ্চা কী এত দোষ করেছে ? ওকে কেন জন্মদিনে দাওয়াত দিচ্ছো না ? চাচার উত্তরে বুঝতে পেরেছিলাম চাচীর কড়া নিষেধ আছে আমাকে যেন কোনভাবেই বলা না হয় । এই একই বাচ্চা আবার খালা -খালু সম্পর্কে লিখবে তারা তাকে কত আদর করতেন । ইমাম মালিক رضي الله عنهم তার ইয়াহুদী বাড়িওয়ালার সাথে কোনদিন ঝগড়া করেন নি , যদিও সে ইয়াহূদী ইচ্ছা করে ময়লা - আবর্জনা এমনভাবে ফেলতো যাতে দূর্গন্ধে ইমাম মালিকের কষ্ট হয় । অথচ আজ আমরা আপন রক্ত সম্পর্কের সদস্যদের সাথে , একই মায়ের পেটের ভাই - বোনের সাথেও প্রায়ই সামান্য ধৈর্য্যের পরিচয়ও দেই না । এক বাড়ির সীমানায় থেকে আপন ভাইয়ের বাসায় আরেক ভাই তার কলিজার টুকরা একমাত্র সন্তানকে এমন কী ঈদের দিনেও পাঠাতে পারেন না । “ সতর্ক থাকো আত্মীয়তার বন্ধন সম্পর্কে ...( সুরা নিসা ; ৪: ১ ) ; পিতা-মাতা , আত্মীয়স্বজন ...দের সাথে ভাল ব্যবহার করবে ( সুরা নিসা ; ৪:৩৬ ) ; “ রক্ত সম্পর্ক ছিন্নকারী বেহেশতে যাবে না ” - মুসলিম হাদীস ।
  21. Asalamu'alaikum we came from Allah and will return to Him . if ur father died as a Muslim , may he enters in Paradise , Ameen.
  22. Asalamu'alaikum রবীন্দ্রনাথের দেড়শত বছর জন্মবার্ষিকীর উৎসব শুরু হয়েছে ভারত – বাংলাদেশে । কোটি টাকা খরচ করে বাংলাদেশে সারা বছর ধরে জাতীয়ভাবে এই উৎসব পালন করা হবে । এ নিয়ে অনেক বিখ্যাত কবি- শিল্পী - লেখকদের সাক্ষাতকার খবরের কাগজে পড়ছি । এসব গুণীজনদের আবেগময় কিছু কথা পড়ে বেশ অবাক হলাম । কথাগুলি এরকম : আমার পুরো মন জুড়ে আছেন রবীন্দ্রনাথ ; রবীন্দ্রনাথের প্রতি এই ভালবাসা বুকে নিয়ে যেন মরতে পারি ; জীবনের সব ক্ষেত্রেই রবীন্দ্রনাথ থেকে দিক – নির্দেশনা পাই ; রবীন্দ্রনাথের লেখা না পড়লে জীবন অসম্পূর্ণ থাকতো ইত্যাদি । এসব পড়ে মনে হলো কোন মুসলমানের সারা মন জুড়ে যদি থাকে রবীন্দ্রনাথ , তবে সেখানে আল্লাহ ও তারঁ রাসূল صلى الله عليه وسلم এর জন্য জায়গা কোথায় ? আল্লাহর চেয়েও তাঁর কোন সৃষ্টিকে বেশী ভালবাসা , পুরো মন জুড়ে আল্লাহর এক বান্দার গান – কবিতা – দর্শনকে স্থান দেয়া , জীবনে চলার পথে আল্লাহর নির্দেশ বা তাঁর রাসূল صلى الله عليه وسلم এর আদর্শ নয় , বরং কোন মুসলিম বা অমুসলিমের কবিতা- গল্প –নাটক - উপন্যাসকে পথপ্রদর্শক হিসাবে গ্রহন করা কতটুকু যৌক্তিক ? রবীন্দ্রনাথ বা নজরুল বা অন্য কারো বিখ্যাত কবি –লেখকের সৃষ্টিকর্ম কারো ভাল লাগতেই পারে , তবে সতর্ক থাকতে হবে কবি-লেখক – শিল্পীদের ভালবাসতে গিয়ে আমরা যেন তাদের উপাসনা শুরু করে না দেই । প্রিয় কবি- ব্যক্তিত্বের কোন দোষ ছিল না – নেই , তার রচনা মহৎ , একজন মুসলমান জীবনের আদর্শ খুঁজবে কুরআন নয় বরং এসব কবি-লেখকদের কাছ থেকে , এমনটি যেন না হয় । আমরা যেন আমাদের প্রিয় – শ্রদ্ধেয় কাউকে নিজের মনে আল্লাহর চেয়ে বেশী সম্মানের আসনে না বসাই । নিশ্চয়ই আল্লাহ তারঁ সাথে শরীক করা মাফ করেন না ( সুরা নিসা : ৪:৪৮ )
  23. Asalamu'alaikum بِئْسَمَا اشْتَرَوْاْ بِهِ أَنفُسَهُمْ أَن يَكْفُرُواْ بِمَا أنَزَلَ اللّهُ بَغْياً أَن يُنَزِّلُ اللّهُ مِن فَضْلِهِ عَلَى مَن يَشَاء مِنْ عِبَادِهِ فَبَآؤُواْ بِغَضَبٍ عَلَى غَضَبٍ وَلِلْكَافِرِينَ عَذَابٌ مُّهِينٌ 90 যার বিনিময়ে তারা নিজেদের বিক্রি করেছে, তা খুবই মন্দ; যেহেতু তারা আল্লাহ যা নযিল করেছেন, তা অস্বীকার করেছে এই হঠকারিতার দরুন যে, আল্লাহ স্বীয় বান্দাদের মধ্যে যার প্রতি ইচ্ছা অনুগ্রহ নাযিল করেন। অতএব, তারা ক্রোধের উপর ক্রোধ অর্জন করেছে। আর কাফেরদের জন্য রয়েছে অপমানজনক শাস্তি। وَإِذَا قِيلَ لَهُمْ آمِنُواْ بِمَا أَنزَلَ اللّهُ قَالُواْ نُؤْمِنُ بِمَآ أُنزِلَ عَلَيْنَا وَيَكْفُرونَ بِمَا وَرَاءهُ وَهُوَ الْحَقُّ مُصَدِّقاً لِّمَا مَعَهُمْ قُلْ فَلِمَ تَقْتُلُونَ أَنبِيَاء اللّهِ مِن قَبْلُ إِن كُنتُم مُّؤْمِنِينَ 91 যখন তাদেরকে বলা হয়, আল্লাহ যা পাঠিয়েছেন তা মেনে নাও, তখন তারা বলে, আমরা মানি যা আমাদের প্রতি অবর্তীণ হয়েছে। সেটি ছাড়া সবগুলোকে তারা অস্বীকার করে। অথচ এ গ্রন্থটি সত্য এবং সত্যায়ন করে ঐ গ্রন্থের যা তাদের কাছে রয়েছে। বলে দিন, তবে তোমরা ইতিপূর্বে পয়গম্বরদের হত্যা করতে কেন যদি তোমরা বিশ্বাসী ছিলে? وَلَقَدْ جَاءكُم مُّوسَى بِالْبَيِّنَاتِ ثُمَّ اتَّخَذْتُمُ الْعِجْلَ مِن بَعْدِهِ وَأَنتُمْ ظَالِمُونَ 92 সুস্পষ্ট মু’জেযাসহ মূসা তোমাদের কাছে এসেছেন। এরপর তার অনুপস্থিতিতে তোমরা গোবৎস বানিয়েছ। বাস্তবিকই তোমরা অত্যাচারী। وَإِذْ أَخَذْنَا مِيثَاقَكُمْ وَرَفَعْنَا فَوْقَكُمُ الطُّورَ خُذُواْ مَا آتَيْنَاكُم بِقُوَّةٍ وَاسْمَعُواْ قَالُواْ سَمِعْنَا وَعَصَيْنَا وَأُشْرِبُواْ فِي قُلُوبِهِمُ الْعِجْلَ بِكُفْرِهِمْ قُلْ بِئْسَمَا يَأْمُرُكُمْ بِهِ إِيمَانُكُمْ إِن كُنتُمْ مُّؤْمِنِينَ 93 আর যখন আমি তোমাদের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি নিলাম এবং তুর পর্বতকে তোমাদের উপর তুলে ধরলাম যে, শক্ত করে ধর, আমি যা তোমাদের দিয়েছি আর শোন। তারা বলল, আমরা শুনেছি আর অমান্য করেছি। কুফরের কারণে তাদের অন্তরে গোবৎসপ্রীতি পান করানো হয়েছিল। বলে দিন, তোমরা বিশ্বাসী হলে, তোমাদের সে বিশ্বাস মন্দ বিষয়াদি শিক্ষা দেয়।
  24. Asalamu'alaikum ৩২. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- মূসা (আ) বললেন, “হে আমার রব। আমি চাই, তোমার বান্দাদের মধ্যে তুমি যাকে ভালবাস আমিও যেন তাকে ভালবাসতে পারি।” আল্লাহ্‌ বললেন, “(হে মূসা), তুমি যখন দেখ, আমার কোন বান্দা বেশি আমার যিকির করছে (তখন বুঝে নিও) আমি তাকে এর সমতা দিয়েছি, আমার অনুমতিক্রমেই সে আমার যিকির করছে এবং তাকে আমি ভালবাসি। আর যখন দেখ, আমার কোন বান্দা আমার যিকির করে না তখন যেন আমি তাকে এ (আল্লাহর যিকির) থেকে বিরত রেখেছি এবং আমি তার উপর রুষ্ট।” দারু কুতনী এ হাদীসটি হযরত উমর (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন। ৩৩. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- মহান ও মর্যাদাশীল আল্লাহ্‌ বলেছেন, “রাগাম্বিত হওয়ার সময়ে যে আমাকে স্মরণ করে, আমিও রাগাম্বিত সময়ে তাকে স্মরণ করব এবং যাদেরকে আমি ধ্বংস করব, তাকে তাদের মধ্যে শামিল করব না।“ এ হাদীসটি দায়লামী আনাস (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন। ৩৪. রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- মহান আল্লাহ বলেন, “আমার যিকির যাকে এরূপভাবে নিমগ্ন রাখে যে, সে আমার কাছে কিছু চাওয়ার সময় পায় না, তাকে আমি এমন বস্তু দান করব, যা প্রার্থনাকারীদের প্রাপ্য বস্তুর চেয়েও উত্তম।” ইমাম বুঝারী এ হাদীসটি জাবির (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন।
×
×
  • Create New...