-
Posts
1,173 -
Joined
-
Last visited
-
Days Won
41
Content Type
Profiles
Forums
Events
Everything posted by MUSLIM WOMAN
-
Asalamu'alaikum He who purifies his heart from doubt is a believer. Ali ibn Abi Talib (r.a.)
-
<p><img alt="Asalamu&#39;alaikum" class="bbc_emoticon" >গোপন রিয়া</div> দুর্ভাগ্যজনকভাবে, শৈশব থেকেই আমাদের ভেতর রিয়ার বীজ বপন করা হয়ে থাকে। কিভাবে? আমাদের বলা হয়, ‘এমন করো না, লোকে কি বলবে?’ অথবা বলা হয়, ‘অমন করো না, তুমি কি চাও লোকে তোমাকে বলুক তুমি আদব কায়দা জান না?’। অথচ বলা উচিৎ ছিল- এটা বা ওটা করোনা কারণ আল্লাহ দেখছেন। কাজেই আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল আমরা বেড়ে উঠেছি রিয়ার মধ্য দিয়েই। লোকজনের অনুপস্থিতিতে আমরা অনেক কিছুই করে ফেলতে পারি, কারণ কেউ তো দেখছে না! এভাবে আমরা আল্লাহর সামনে লজ্জা বোধ করার চেয়ে মানুষের সামনে বেশী লজ্জা বোধ করি।</div> <div>.....ইবনে আল কাইয়্যিম বলেছেন তিনি ইবনে তাইয়মিয়্যাকে বলতে শুনেছেন, ‘ইয়্যাকা না’বুদু’ এবং ‘ইয়্যাকা নাসতা’ঈন’ বা ‘শুধুমাত্র তোমারই বন্দেগী করি’ ও ‘শুধুমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি’ কথা দুটি মানুষের অহংকার ও দম্ভকে দূর করে দেয়। আমরা যখন বলি ‘আমরা তোমারই সাহায্য চাই’ তখন আমরা স্বীকার করে নেই যে আমাদের সেই ক্ষমতাটি নেই যে আমরা নিজেরাই নিজেদের সাহায্য করতে পারব এবং আমাদের সকল বিষয়ে আল্লাহর সাহায্য প্রয়োজন। আমরা প্রায়ই এমন কথা শুনি বা বলি যে ‘কেউ এত অহঙ্কারী যে কারও কাছে হাত পাতে না’, এমন লোক নিজেকে অন্যদের চেয়ে উঁচু মনে করে বা নিজেই নিজেকে সাহায্য করতে পারে বলে মনে করে। অপরদিকে এই আয়াতের মাধ্যমে আমরা স্বীকার করছি যে আমরা অক্ষম, তাই সেই আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি যিনি কারও মুখাপেক্ষী নন।</div> <div> </div> <div> </div> <div></div>
-
Asalamu'alaikum কিভাবে নামাজের মধুরতা আস্বাদন করা যায়? পর্ব ১ http://www.suhaibweb...ness-of-prayer/ থেকে অনুবাদকৃত। সকল প্রশংসা ও শুকরিয়া আল্লাহ তায়ালার জন্যে, এবং অজস্র দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক সকল নবী রাসুল গনের উপর| বেশ কিছুদিন আগে, কুয়েতী দা’য়ী মিশারী আল-খারাজ এর উপস্থাপনায় ”كيف تتلذذ بالصلاة؟” নামে একটি আরবি প্রোগ্রাম প্রচারিত হয়েছিল যার মানে হলো: “কিভাবে নামাজের মধুরতা আস্বাদন করা যায়?” আমা...দের প্রায় সবারই নামাজের ‘খুশু’ কমবেশি হয়ে থাকে| খুশু কী? এটা আসলে অন্তরের বা মনের একটি অবস্থা যা নামাজে প্রশান্তি, গাম্ভীর্য ও বিনম্রতা বজায় রাখে; যা হৃদয় থেকে বর্ষিত হয়ে আমাদের আল্লাহর সামনে বিনম্র ও আম্ত্মসমর্পিত করে| কোন কোন সময় নামাজে আমাদের আরাধনা এমন হয় যেনো আমরা প্রতিটা শব্দ কে ভেতর থেকে অনুভব করি; আবার অন্য সময় নামাজ শুধু নিয়ম মেনে উঠাবসা ছাড়া আর কিছুই হয় না| ইনশা-আল্লাহ, আমরা আগামী কিছুদিন নামাজের অতিগুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে ধারাবাহিক আলোচনা করব| এক আনসারী ও এক মুহাজির এর কাহিনী: সুনানে আবু দাউদ থেকে হাসান সনদে বর্ণিত; কোন একটি যুদ্ধের সময় নবী(সা দুজন পাহারাদার নিয়োগ করেন, তাদের একজন ছিলেন মুহাজিরীন, আরেকজন ছিলেন আনসার| একটা সময় আনসারী সাহাবী নামাজের জন্য উঠে পড়লেন অপরদিকে মুহাজিরীন সাহাবী তখন ক্লান্তিতে তন্দ্রা মতো এসেছিলেন| এই সময় প্রতিপক্ষের এক মুশরিক এই অবস্থা দেখে সুযোগ বুঝে আনসার সাহাবীর দিকে তীর ছুড়ে মারেন| এটা তাঁর গায়ে লাগে, কিন্তু তবুও কষ্ট করে তীর বের করে রক্তাক্ত অবস্থায় নামাজ চালিয়ে গেলেন| এটা দেখে ঐ মুশরিক আবার তীর নিক্ষেপ করলেন| আবারও আনসার সাহাবী তীরটি অপসারণ করে নামাজ চালিয়ে গেলেন| কিন্তু যখন তৃতীয় তীর আঘাত হানল; তিনি আর দাঁড়িয়ে থাকতে পারলেন না এবং তিনি রুকু এবং সেজদায় চলে গেলেন, এর মাঝে মুহাজিরীন সাহাবীর ঘুম ভেঙ্গে যায়(মুশরিক তা দেখে পালিয়ে যায়), এবং তাঁর সাথীর রক্তাক্ত অবস্থা দেখে চেঁচিয়ে উঠে বললেন “সুবহান-আল্লাহ! যখন প্রথম সে তোমাকে আঘাত করেছিলো আমাকে কেন ডাকলে না?” আনসারী সাহাবীর উত্তর ছিল, “আমি তখন এমন একটি সুরা তিলাওয়াত করছিলাম যা আমি ভালবাসি, আর আমি সেটা থামাতে চাচ্ছিলাম না|” আল্লাহ আকবার, আমাদের পক্ষে কী কল্পনা করা সম্ভব কী পরিমান আবেগ ও নিষ্ঠা ছিলো তাঁর নামাজে? http://www.quraneral...a6%86%e0%a6%b8/
-
Asalamu'alaikum It is striking today that, we Muslims read so many books and still have no result of any revival, yet the Sahabas revived a great portion of the world by reading only One Book in their time; the Holy Quran. The fact is that they did not just read it, but practiced every bit of it. It was enough then, and is still enough today. [shaykh Hasan Ali]
-
Asalamu'alaikum So many Muslims are concerned about Emaan (faith) as a conception and as a point of argument in debates but few Muslims even comprehend the depth of Emaan which is Yaqeen (total conviction). It is the latter which the Sahabas sought, attained and through which gained victory. [shaykh Hasan Ali] courtesy of sis nadous :)
-
Asalamu'alaikum The life of this world and the Hereafter, in the heart of a person are like the two scales of a balance, when one becomes heavier, the other becomes lighter. (Amr ibn Abdullah]
-
Asalamu'alaikum O my son, let not the rooster be smarter than you, it calls at the early hours of dawn, while you are asleep [Hadhrat Luqman]
-
Asalamu'alaikum Your souls are precious and can only be equal the price of Paradise, therefore sell them only for that. [Ali radi Allah anhu]
-
Asalamu'alaikum Beware of the flight of the blessings, for nothing that runs away returns. [Ali radi Allah anhu]
-
Asalamu'alaikum Put aside your pride, set down your arrogance and remember your grave. [Ali radi Allah anhu]
-
Asalamu'alaikum বিশ্বে দীর্ঘস্থায়ী এবং রক্তক্ষয়ী দখলদারিত্বের অধীনে থাকা একটি ভূখণ্ড হচ্ছে কাশ্মীর কল্পনা করুন : বাংলাদেশের কোন হিন্দু প্রধান এলাকায় একের পর এক কিশোর ,তরুণ ছেলেকে পুলিশ ধরে নিয়ে যাচ্ছে । দিন , মাস পরে হয়ে যায় । না তাদের বিরুদ্ধে কোন মামলা হয় , না তাদের ছেড়ে দেয়া হয়। এভাবে পার হয়ে যায় বছরের পর বছর । এরপর কখনো গণকবরে সারি সারি কংকালের মধ্যে হয়তো মা –বাবা কাপড় বা জুতা দেখে বুঝতে পারেন এটা তাদের সন্তানের লাশ । একটি দু’টি ঘটনা নয় , যদি এমনটি ঘটে নিয়মিতভাবে , তাহলে বাংলাদেশকে বিশ্ব গণমাধ্যমে মৌলবাদির দেশ হিসাবে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য কোন হিন্দু লেখক – সাংবাদিককে কলম ধরতে হবে না , এদেশের মুসলিম বুদ্ধিজীবীরাই সেজন্য যথেষ্ট হবেন । অথচ পাশের দেশ ভারতের কাশ্মীরে যখন একই ঘটনা ঘটে , তখন এদেশের বুদ্ধিজীবীরা বোবা হয়ে যান , কলম সাংবাদিকদের সময় হয় না এ নিয়ে কিছু লেখার। আশ্চর্যের ব্যপার , একজন অমুসলিম ভারতীয় লেখিকা এ নিয়ে প্রতিবাদে মুখর । আল্লাহ তাকে উত্তম পুরষ্কার দিন ও আমাদের বুদ্ধিজীবীদের হেদায়েত করুন , আমীন । কাশ্মীরে ভারতের দখলদারিত্ব : বিশ্ব সম্প্রদায়ের নীরবতার সমালোচনায় অরুন্ধতি রায় বিবিসি কাশ্মীরে ভারতের অব্যাহত নির্মম দখলদারিত্বে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নীরবতার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন ভারতের প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক এবং মানবাধিকার কর্মী অরুন্ধতি রায়। তিনি বলেন, কাশ্মীরিদের স্বায়ত্তশাসনের অধিকার দেয়া উচিত। গতকাল এশিয়া সোসাইটির উদ্যোগে ‘কাশ্মীর এ কেস ফর ফ্রিডম’ শীর্ষক আলোচনা সভায় অংশ নিয়ে তিনি বলেন, বিশ্বে দীর্ঘস্থায়ী এবং রক্তক্ষয়ী দখলদারিত্বের অধীনে থাকা একটি ভূখণ্ড হচ্ছে কাশ্মীর। এ ভূখণ্ড সবচেয়ে অবহেলিত। অরুন্ধতি রায় আরও বলেন, ভারতশাসিত কাশ্মীরে বাকস্বাধীনতা নেই। আর মানবাধিকার লঙ্ঘন তো নিয়মিত বিষয়। নির্বাচনে কারচুপি ঘটছে হরহামেশা এবং প্রচার মাধ্যম তাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তিনি আরও বলেন, বন্দুকধারী নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা কাশ্মীরিদের জীবন দুর্বিষহ করে তুলেছে। তিনি আরও বলেন, নিখোঁজ ও অপহরণের ঘটনা তো নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়। এছাড়া গ্রেফতার, ভুয়া এনকাউন্টার এবং নির্যাতন তো রয়েছেই। কাশ্মীরে অনেক গণকবরের সন্ধান পাওয়া গেছে; তবে বিশ্ব বিবেক এখনও নিশ্চুপ। স্পষ্টভাষী এই মানবাধিকার কর্মী ও লেখিকা তার বক্তব্যে এ অঞ্চলের শান্তির লক্ষ্যে কাশ্মীরকে সেনামুক্ত করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, কেন বিশ্ব সম্প্রদায় দুই পরমাণু ক্ষমতাধর দেশের মধ্যে অবস্থিত কাশ্মীরকে নিয়ে ভাবছে না। দু’দেশের মাঝখানে কাশ্মীর শুধুই বাফার স্টেট হিসেবে আছে। এই দেশকে নিয়ে সংঘাত যে কোনো এক সময় পরমাণু যুদ্ধ উসকে দিতে পারে। অরুন্ধতি রায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার কাশ্মীর ইস্যু থেকে পিছিয়ে যাওয়ার সমালোচনা করেন। বারাক ওবামা প্রথমে এই সমস্যার সমাধান চেয়েছিলেন। ওবামার সমালোচনা করে অরুন্ধতি বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট কাশ্মীর প্রসঙ্গে কিছু বলার চেয়ে ভারতের কাছে জঙ্গি বিমান এবং বোয়িং বিক্রয়ে আগ্রহী বেশি। তিনি আরও বলেন, পশ্চিমা বিশ্ব কাশ্মীরিদের জন্য সহানুভূতির চেয়ে তাদের বাণিজ্যিক লাভের বিষয়ে অগ্রাধিকার পেয়েছে। তাই তারা মানবাধিকারের চেয়ে ভারতে তাদের জন্য বিক্রির বিষয়কে প্রাধান্য দিচ্ছে। ভারত যদি কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণ ছেড়ে দেয় তাহলে আরেকটি ইসলামী রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটবে—এই প্রচারণায় সফল হয়েছে তারা। কারণ পশ্চিমারা ইসলামী রাষ্ট্রের অভ্যুদয় চায় না। এই সেন্টিমেন্টকে কাজে লাগাচ্ছে ভারত। তিনি আরও বলেন, ৫ লাখের বেশি ভারতীয় সেনা কী পরিমাণ নৈরাজ্য সৃষ্টি করে যাচ্ছে তার খুব সামান্যই প্রকাশ পাচ্ছে। এরা অব্যাহত নিপীড়ন, অত্যাচার চালিয়ে যাচ্ছে কাশ্মীরি নারী-পুরুষ-শিশুর ওপর। ছোট এই উপত্যকায় ৭ লাখ ভারতীয় সৈন্য কাশ্মীরের প্রতিটি শহর ও নগরের কোনায় কোনায় নিজেদের ছড়িয়ে রেখেছে। তিনি আরও বলেন, ইরাকের ১ লাখ ৬০ হাজার সৈন্যের সম্পূর্ণ বিপরীত এই সৈন্য সমাবেশ। অরুন্ধতি রায় আরও অভিযোগ করেন, কাশ্মীরিরা উগ্রবাদী বা জিহাদি নয়; যদিও ভারত এ কথাই প্রচার করছে। তিনি পরিতাপ করে বলেন, ভারত সরকার কাশ্মীরিদের মিথ্যা দোষারোপ করার চেষ্টা করছে। অথচ এরা নিরীহ ও উদার মুসলমান। http://www.amardesho...11/11/14/117123
-
Asalamu'alaikum What is this world but a dream that a sleeper sees - he delights in it for a few moments, and then wakes up to face reality. ~Hasan Al-Basree.
-
Asalamu'alaikum হায় রে মুসলিম নারী আজকাল কাগজে প্রায়ই ছাপা হচ্ছে এমন খবর : বিয়ের দাবীতে প্রেমিকের বাড়ির সামনে প্রেমিকার অনশন ; প্রেমিকার বাড়ির লোকজনের হাতে মারধর খেয়েও আমৃত্যু সেখানে অবস্থানের ঘোষণা , স্বামী –সংসার – সন্তান ফেলে মাঝবয়সী মহিলার কিশোর প্রেমিকের বাসার সামনে বিয়ের দাবীতে কান্নাকাটি করা ও প্রেমিক পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে তাকে ধাওয়া করা ইত্যাদি । এসব পড়ে হাসবো না কাঁদবো বুঝতে পারি না । বিশ্বাসী নারীদের বলো , তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত করে ও তাদের লজ্জাস্থান রক্ষা করে ( সুরা নূর ; ২৪ : ৩১ ) । নারী স্বাধীনতার নামে নির্লজ্জতার কোন পর্যায়ে গেলে এসব ঘটনার জন্ম দেয়া সম্ভব ? আগে শুনতাম অমুসলিম প্রধান পশ্চিমা দেশের স্বাধীন নারীরা বিয়ে না করে পুরুষ বন্ধুর সাথে একসাথে থাকে । আজ দেখছি মুসলিম প্রধান বাংলাদেশের নারীরাও পশ্চিমা নারীদের সাথে এ নিয়ে সমানে সমান পাল্লা দেয়ার চেষ্টা করছে । কে বলে এ দেশের নারী অবলা ? কে বলে লজ্জাই নারীর ভূষণ ? হ্যাঁ , এ দেশের অনেক পুরুষ খারাপ । তারা পরকীয়া প্রেম করছে । তাই বলে নারীদেরকে কেন পুরুষদের সমানে সমান হওয়ার জন্য এই খারাপ কাজে প্রতিযোগিতা করতে হবে ? নিষ্পাপ শিশুরা আজ মায়েদের প্রেমিকদের হাতে খুন হচ্ছে । আর এতে খুনীদেরকে সাহায্য করছে আর কেউ না , জন্মদাত্রী মায়েরা । অবৈধ প্রেমে উন্মত্ত মায়েরা এখন প্রেমের পথের কাঁটা হিসাবে সন্তানকে মেরে ফেলতে প্রেমিককে সাহায্য করছে - আসতাগফিরুল্লাহ । অভিভাবকরা আর কতদিন মরা লাশের ভূমিকা পালন করবেন ? যে মেয়ে পড়াশোনা না করে দিনের পর দিন প্রেমিকের সাথে অবৈধ সম্পর্ক রাখছে , যে মেয়ে স্বামী – সন্তান ফেলে প্রেমিকের সাথে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ায় , সন্তানকে খুন করতেও যে নারী দ্বিধা করছে না - কেন বৈধভাবে এসব মেয়েদেরকে তাদের পছন্দের মানুষের সাথে বিয়ের ব্যবস্থা করে দেয়া হয় না ? তালাক অপছন্দনীয় কিন্ত্ত যখন একটি মেয়ে এতটা মরিয়া হয়ে উঠে যে প্রকাশ্যে প্রেমিকের সাথে কোথাও চলে যাওয়ার চেষ্টা করে বা তার বাড়ির সামনে গিয়ে বিয়ের দাবী জানাতে থাকে , তখন মনে প্রশ্ন জাগে - এদের অভিভাবকরা কি এদের কোনরকম ধর্মীয় শিক্ষাই দেন নি বা এখন কী করছেন ? মুসলিম নারীদের বলছি , দয়া করে ইসলাম ধর্মে আপনাকে যেটুকু অধিকার দেয়া হয়েছে , তা বৈধভাবে আদায়ের চেষ্টা করুন । আল্লাহর সীমারেখা পার হবেন না । জীবন একটাই আর খুব অল্প দিনের । দয়া করে এমন কিছু করবেন না যাতে অনন্ত জীবনে গিয়ে আফসোস করতে হয় । ** সন্তান খুনের অভিযোগে আরেক মা গ্রেপ্তার ..খিলগাঁও থানার পুলিশ জানিয়েছে, শিশুটিকে হত্যার পর তাকে পাঁচতলার জানালা দিয়ে ফেলে দেওয়া হয়। কিন্তু লাশটি চারতলার জানালার সানশেডে আটকে যায়। কয়েক দিন পড়ে থেকে উৎকট গন্ধ বের হলে বাড়িটির তত্ত্বাবধায়ক বশির আহমেদ গতকাল বুধবার এর উৎস খুঁজতে গিয়ে লাশটি দেখেন। এরপর পুলিশ এসে তানহার লাশ উদ্ধার করে এবং তার মাকে গ্রেপ্তার করে। এ বিষয়ে শিশুটির বাবা ফারুক গাজী গতকাল বাদী হয়ে স্ত্রী হালিমা ও তার বন্ধু রাজীবের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন। গত ২৪ জুলাই মোহাম্মদপুরের নবোদয় হাউজিংয়ে সাড়ে পাঁচ বছর বয়সী ছেলে সামিউল আজিমকে খুনের অভিযোগে তার মা আয়েশা হুমায়রাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। আয়েশার সঙ্গে তাঁর এক বন্ধুর সম্পর্কের বাধা মনে করেই সামিউলকে সরিয়ে দেওয়া হয় বলে ধারণা করা হয়। ওই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই রাজধানীতে আরেক মায়ের বিরুদ্ধে সন্তান হত্যার অভিযোগ উঠলো। http://www.prothom-alo.com/detail/news/84150 %% পলাশবাড়ীতে প্রেমিকের বাড়ীতে বিয়ের দাবীতে অনশন ! ৭২ ঘন্টা অনশনের বিয়ে ২৪অক্টোবর গাইবান্ধা (ইউনাইটেড নিউজ ২৪ ডটকম) গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে এক সন্তানের জননী বিয়ের দাবীতে প্রেমিকের বাড়ীতে অনশন শুরু করলে অবশেষে অনশনের ৭২ ঘন্টা পর ৮০ হাজার ১টাকা দেন মোহরে তাদের বিয়ে হয়। ...........অনেক দেন-দরবার শেষে ৭২ ঘন্টা পর ২৩ অক্টোবর রাতে রোজিনার প্রথম স্বামী বেলালকে ডিভোর্স দিয়ে প্রেমিক রানাকে বিয়ে করে। http://www.sonarbangladesh.com/blog/sadikrubel/71624 [ একই রাতে স্বামীকে ডিভোর্স ও প্রেমিককে বিয়ে , সাবাস নারী , আর কি চাই তোমার ? ] %% দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে বিয়ের দাবীতে প্রেমিকের বাড়ীতে অনশন দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে বিয়ের দাবীতে প্রেমিকের বাড়ীতে ৪দিন ধরে অনশন করছেন বিন্যাকুড়ী কলেজের দ্বাদশ শ্রেনীর ছাত্রী মৌসুমী আরা। http://bangladeshbarta.com/ প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকার মৃত্যু নিজস্ব প্রতিবেদক কথিত প্রেমিকের বাড়িতে অভিমান করে ফাঁস দিয়ে মারা গেছেন প্রেমিকা অর্পণা আক্তার (১৮)। এরকম ঘটনা আর কতদিন পড়তে হবে ?
-
Asalamu'alaikum When you make dua it is a sign that Allaah loves you & has intended good for you." ♥ (Imam Ibn al-Qayyim) Abdullah asked his father Imaam Ahmad (rahimahullah) one day, “Abi (father) when will we ever relax?” His father, one of the greatest revivers of the Sunnah, one who endured countless hardships and afflictions for defending tenets of Islam, a role model for all Muslims, looked him in the eye and said, ✦“With the first step we take into Jannah.”✦
-
Asalamu'alaikum ইসলামী বিচারব্যবস্থার প্রাসঙ্গিকতা : প্রসঙ্গ সঊদী আরবে ৮ বাঙ্গালী যুবকের শিরোচ্ছেদ এই প্রবন্ধটি আহমাদ ভাইয়ের ব্লগ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। কিছুদিন আগে এই শিরোনাম দিয়ে সামহোয়ার ইন ব্লগে লিখেছিলাম। যখন ইভটিজিং-এর প্রতিবাদ করায় নাটোরের কলেজ শিক্ষক মিজানুর রহমানের হত্যাকারী দুর্বৃত্ত রাজনের কি ধরনের শাস্তি হওয়া দরকার এ নিয়ে সামু ব্লগাররা প্রবল রোষে মন্তব্য মন্তব্য করছিলেন এমনভাবে যে- ‘না মরা পর্যন্ত গণধোলাই’... ‘সব অঙ্গ এক এক করে কেটে ফাঁসিতে ঝুলাতে হবে’... ‘সবার সামনে গুলি করে মারা কিংবা একবারে কতল’... ‘ফায়ারিং স্কোয়াডে গুলি করে মারা উচিৎ এবং সেটি সকল টেলিভিশনে বাধ্যতামূলক লাইভ টেলিকাস্ট করা হোক। আমি প্রশাসনে থাকলে সেটাই করতাম’.... ‘জনসম্মুখে ফাঁসি চাই। তার আগে মুক্ত গণধোলাই’.... ‘মিজানকে যেভাবে হত্যা করা হয়েছে সেভাবে হত্যা করা হোক’... ‘ডগ স্কোয়াডে দিতে হবে এবং কামড় খাওয়াতে হবে না মরা পর্যন্ত’... ‘যতদ্রুত সম্ভব মৃত্যুদন্ড কার্যকর করে গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচার করতে হবে’... ‘ট্রাকের পিছনে দড়ি বেঁধে সারাদেশে ঘুরাতে হবে যাতে তার বীভৎস চেহারা দেখে কেউ এমন কাজ করার আর চিন্তাও না করে। আমার ক্ষমতা থাকলে খোদার কসম আমি তাই করতাম ঐ ঘৃণ্য নরপশুদের’... ‘প্রকাশ্য জনসম্মুখে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারা উচিৎ যাতে ভবিষ্যতে আর কোন নরপশুর জন্ম না হয়’...। আরো কত যে সব মন্তব্য রয়েছে তা ভাষায় প্রকাশযোগ্য নয়। উপরোক্ত মন্তব্যগুলো পড়লে স্পষ্টতঃই বোঝা যায় এ মর্মান্তিক ঘটনা মানুষের মনে কিরূপ তীব্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছিল। এমন কোন উচ্চতম শাস্তির কথা অবশিষ্ট নেই যা মন্তব্যদাতারা উল্লেখ করতে কসুর করেছেন। অথচ তাদের কেউই কিন্তু নিহত মিজানের আত্মীয় বা পাড়া-প্রতিবেশী নন। নিতান্তই অপরিচিত এসব লোকজন দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসব মন্তব্য করেছেন। একবার চিন্তা করুন, যে পরিস্থিতিতে একজন অনাত্মীয়-অপরিচিত ব্যক্তির অন্তরে নিহত ব্যক্তির জন্য এতটা প্রতিক্রিয়া জন্ম নেয় সেখানে নিহত ব্যক্তির যারা একান্ত পরিবার-পরিজন তাদের মানসিক অবস্থা কেমন হতে পারে? কত তীব্র হতে পারে তাদের প্রতিক্রিয়া? অবশ্যই অবশ্যই বহুগুণ বেশি। নিশ্চয়ই তারা কামনা করবেন তাদের কল্পনায় ভাসা সর্বোচ্চ শাস্তিটাই। প্রিয় পাঠক, এই প্রেক্ষাপট থেকেই চিন্তা করুন ইসলামী বিচারব্যবস্থার যৌক্তিকতা। সুস্পষ্টই এটা প্রতিভাত হবে যে, মানবপ্রবৃত্তির যে স্বাভাবিক দাবী তার মাঝেই ইসলামী বিচারব্যবস্থার আপাত কঠোর শাস্তি নীতির প্রাসঙ্গিকতা নিহিত। এখানে লক্ষ্যণীয় যে মন্তব্যদাতারা প্রত্যেকেই শিক্ষিত ও আধুনিক সুশীল সমাজের তথাকথিত মানবতাবাদী প্রতিনিধি এবং অধিকাংশই দাবী করেছেন যে, হত্যাকারীর শাস্তি প্রকাশ্য জনসম্মুখে কার্যকর করা হোক। তাদের শাস্তির দাবীর পিছনে যে কঠোরতম এবং স্বতঃস্ফূর্ত অনুভূতির প্রকাশ ঘটেছে, তা কি খুব অস্বাভাবিক, অবাস্তব? প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার চরম উন্নতির যুগে তুমুল উৎসাহের সাথে হরহামেশাই প্রচারিত হচ্ছে ইসলামী বিচার ব্যবস্থা যে কি রকম বর্বর তার প্রকাশ্য কিংবা আকার-ইঙ্গিতের বিবরণ। যারা কিছুটা সংযমী তারাও আল্লাহর আইনকে কেবল মধ্যযুগীয় সমাজ ব্যবস্থার জন্য উপযোগী ছিল বলে পান্ডিত্যপূর্ণ মন্তব্য করে নিজেদেরকে আধুনিক জাহির করেন। অথচ কেতাদুরস্ত বিতর্কের বাইরে বাস্তবে এসে উপরোক্ত ঘটনায় এই তাদেরই স্বতঃস্ফূর্ত উৎসাহের ভাষা সম্পূর্ণ ভিন্ন। কৃত্রিম খোলস ঠেলে ক্ষণিকের জন্য হলেও তারা বাস্তবতার আলোয় একাকার হয়েছেন। একই সাথে ইসলামী আইন ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত তাৎপর্যকেও অবচেতনভাবে উচ্চকিত করেছেন। এবারে আসা যাক বর্তমানে এই বাঙ্গালী ৮ যুবকের শিরোচ্ছেদের ঘটনা প্রসঙ্গে। এরা মূলতঃ অপরাধী ছিল। এমন নয় যে, তারা নিরপরাধ। যে অপরাধ তারা সংঘটিত করেছে তার জন্য প্রচলিত আইনেই তাদের বিচার হয়েছে। এমন নয় যে তারা তা জানেনা। জেনে বুঝে যারা অপরাধ করেছে এবং শাস্তির যোগ্য হয়েছে তাদের পক্ষে আপনি কথা বলার কে? আপনার দরদ এত উথলে উঠল কেন তাদের জন্য? যদি আপনার পিতা-সন্তানকে তারা এভাবে হত্যা করত তাহলে কি অপরাধীদের জন্য আপনার দরদ এভাবে প্রকাশ পেত? কখনই না। কেন এই দ্বিমুখী নীতি আপনাদের? আপনার এই দরদ যে নিহতের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের অধিকারকে ভূলুন্ঠিত করল এটা আপনি চিন্তা করেছেন? এই তো কদিন আগে প্রেসিডেন্ট সাহেব নূরুল ইসলাম সাহেবের খুনীকে ক্ষমা করে দিলেন তখন নূরুল ইসলামের স্ত্রীর সেই বক্তব্য কি মনে পড়ে? তিনি বলেছিলেন--- "প্রেসিডেন্ট কি পারবেন তার স্ত্রী আইভীর খুনীকে ক্ষমা করতে?" একই প্রশ্ন যদি আপনাকে করা হয় আপনার উত্তর কি হবে? দেশের বিচারালয়গুলোতে দূর্বল, দূর্নীতিগ্রস্ত ব্যবস্থার কারণে যখন শত শত খুনী টাকা-পয়সা দিয়ে অবলীলায় বেরিয়ে যেয়ে আবার অপরাধে লিপ্ত হচ্ছে। আর নিহতের পরিবারের আহাজারিতে গ্রাম-গঞ্জের আকাশ বাতাস মাতম করছে। তখন আপনাদের কানে ঠুলি পড়ে থাকে। যখন দেশে দেশে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির আগ্রাসনে লক্ষ-কোটি মানুষ নির্বিচারে মরছে, তখন আপনাদের মুখে বুলি ফোটে না। তখন কয়েকজন অপরাধী অপরাধ করে শাস্তি পেয়েছে তাই এত মায়াকান্না? নিহতের পরিবারের কাছে, মানবতার কাছে, বিবেকের কাছে আপনারা প্রত্যেকেই একেকটা শয়তানের দোসর, বিশ্বাসঘাতক মুনাফিক, বর্বর!!!! সত্য আপনাদের কাছে খেলনার বস্তু। মিথ্যা আর প্রতারণাই আপনাদের চিরন্তন সঙ্গী। আপনাদের মত এই রেসিস্ট, বর্বরদের ব্যার্থ মায়াকান্নার কারণে ন্যায়ের বাণীকে কখনোই ভূলুন্ঠিত হতে পারে না, কখনই নিহত ব্যক্তি ন্যায়বিচার পাবার অধিকার ক্ষুণ্ন করতে পারে না। দ্বিতীয়তঃ মাথা কাটাকে বর্বরতা বলেন? কেন, একজন জীবন্ত মানুষকে ঠান্ডা মাথায় যেভাবেই মারেন না কেন সেটা যে কোন সংজ্ঞায় বর্বরতাই হবে। সেটা ঘরের মধ্যে লুকিয়ে করেন আর বাইরে প্রকাশ্যে করেন। তাই অপরাধীর অপরাধ হেতু মৃতু্দণ্ড প্রাপ্তিকে কখনই বর্বরতা বলা যায় না। আপনি কেবল অপরাধীর জন্য যেটুকু করতে পারেন তা হল, তাকে কষ্ট না দিয়ে, অথবা যথাসম্ভব যন্ত্রণাহীনভাবে মৃত্য নিশ্চিত করতে। মৃত্যদণ্ডের আর যে কোন প্রক্রিয়ার চেয়ে শিরোচ্ছেদ মোটেই অধিক যন্ত্রণাদায়ক মৃত্য নয় অপরাধীর জন্য, বরং কম হওয়ার সম্ভবনাই বেশী। মানুষের সমস্ত নার্ভ সিষ্টেম চালিত হয় ব্রেন থেকে। মস্তিষ্ক যতক্ষন কোন অনুভূতি বুঝতে না পারে ততক্ষন সেই অনূর্ভতিটা মানুষ অনুভব করে না। সেই কারনেই মষ্তিষ্ক ই সকল কিছুর মূল বিষয়। যখন মানুষ যখন কোন আঘাত বা অনূর্ভতি পায় সেটা নার্ভ সিষ্টেম মস্তিষ্কে অনূর্ভতিটা বহন করে নিয়ে যায়। আর সকল নার্ভসিষ্টেম মানুষের ঘাড়ের স্পাইনালকর্ডের ভেতর দিয়ে মস্তিষ্কে চলে গিয়েছে। এখন যদি কারো ঘড়ের স্পাইনাল কর্ডের ভেতরের নার্ভ সিষ্টেম কাটা পরে তখন মস্তিষ্কে সেই অনূভৃতি যেতে পারবে না, ও মানুষ সেই অনূর্ভতি বুঝতে পারবে না। আবার ফাসিতে যে ঘটনাটা ঘটে সেটা হল, তখন মানুষ শ্বাস কষ্টের কারনে মৃত্যুর আগেই তার স্পাইনাল কর্ড ভেঙ্গে যাওয়ার কারনে সে মারা যায়। কারন ফাসিতে ঝুলানোর সাথে সাথেই ঘাড়ের হাড়টা সবার আগে ভেঙ্গে যায়। সেই কারনে যদি কাউকে শিরচ্ছেদ করা হয় তখন যে ঘটনাটা ঘটে সেটা হল তার কোন অনূর্ভতি মস্তিষ্কে যেতে পারে না, ফলে উক্ত ব্যক্তি কোন কিছুই আর তখন অনূভব করতে পারে না। সেই হিসাবে এটা অনেকটা কম কষ্টদায়ক মৃত্যু। আর শাস্তি বিধানের মূল কথা হল, যে শাস্তি যত কষ্ট দায়ক হবে মানুষ তখন সেই অপরাধ করতে ততটা ভয় পাবে, যা মানুষকে সেই অপরাধ করতে দূরে রাখতে সহায়তা করবে। শাস্তি মানে এটা না যে তাকে জামাই আদারে ডেকে মৃদু ভৎসনা করা। পবিত্র কুরআনের কিসাস সংক্রান্ত আয়াতটি পড়লেই বোঝা যায় কুরআনের এই আইনটি কতটা মানতাপূর্ণ এবং সামাজিক মানুষের অবস্থার সাথে সংগতিশীল। হে ঈমানদারগন! তোমাদের প্রতি নিহতদের ব্যাপারে কেসাস গ্রহণ করা বিধিবদ্ধ করা হয়েছে। স্বাধীন ব্যক্তি স্বাধীন ব্যক্তির বদলায়, দাস দাসের বদলায় এবং নারী নারীর বদলায়। অতঃপর তার ভাইয়ের তরফ থেকে যদি কাউকে কিছুটা মাফ করে দেয়া হয়, তবে প্রচলিত নিয়মের অনুসরণ করবে এবং ভালভাবে তাকে তা প্রদান করতে হবে। এটা তোমাদের পালনকর্তার তরফ থেকে সহজ এবং বিশেষ অনুগ্রহ। এরপরও যে ব্যাক্তি বাড়াবাড়ি করে, তার জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক আযাব। হে বুদ্ধিমানগণ! কেসাসের মধ্যে তোমাদের জন্যে জীবন রয়েছে, যাতে তোমরা সাবধান হতে পার। (সূরা বাকারা ১৭৮-১৭৯) ১. এই আয়াত নিহত ব্যক্তির অধিকার পুরোপুরিভাবে সংরক্ষণ করেছে। নিহত ব্যক্তির পরিবার যদি হত্যাকারীকে ক্ষমা না করে তবে পৃথিবীর কোন শক্তির যেমন ক্ষমতা নেই যে হত্যাকারীকে রক্ষা করবে, তেমনি আবার যদি নিহতের পরিবার যদি হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দেয় তাহলে রাষ্ট্রের এখানে কিছুই বলার নেই। ২. এখানে হত্যাকারীর অধিকারও সংরক্ষিত হয়েছে। সে যদি নিজের ভুল বুঝতে পারে অথবা কোন কারণে ভুল বিচারের সম্মুখিন হয় তবে নিহতের পরিবারের কাছে তার মাফ চেয়ে নেয়ার অধিকার পুরোপুরি সংরক্ষিত রয়েছে। যদি সে নিহতের পরিবারকে যুক্তিসংগত কারণ দেখিয়ে রক্তপণ দিয়ে নিজেকে মুক্ত করতে পারে তবে তাতেও রাষ্টেঁর আপত্তি থাকে না। পৃথিবী আর কোন আইনে বা বিচার-ব্যাবস্থায় একইসাথে এভাবে হত্যাকারী ও নিহতের উভয়ের অধিকার পূর্ণ সংরক্ষণের আর কোন বাস্তব নজীর কি কেউ দেখাতে পারবেন? আয়াতের শেষে আল্লাহ এই আইন প্রয়োগের যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করতে যেয়ে চমৎকারভাবে বলেছেন, "হে বুদ্ধিমানগণ! কেসাসের মধ্যে তোমাদের জন্যে জীবন রয়েছে, যাতে তোমরা সাবধান হতে পার।" কি অসাধারণ কথা। এই আইন বাস্তবায়ন তথা ১ জন অপরাধীর জীবন গ্রহণের মাধ্যমে সমাজের আর ১০টা অপরাধীর অপরাধ প্রবণতাকে সহজাত প্রক্রিয়া নিষ্ক্রিয় করে দেয়া হয়। এর জন্য সভা-সেমিনার, মিছিল-মিটিং, পুলিশ- র্যাব কোনকিছুরই প্রয়োজন হয় না। মানুষ নিজ থেকেই নিজেকে সংশোধন করে ফেলে। এখানেই তো আল্লাহর বিধানের যৌক্তিকতা ও সৌন্দর্য। সঊদী আরবে আর যত দোষই থাকুক না কেন, অন্তুতঃ ইসলামী শরীআর মত মানবীয় বিচারব্যবস্থাকে যে তারা মূলসূত্র হিসাবে ধরে রেখেছে এর জন্য তারা প্রশংসার যোগ্য। হ্যা এটার বাস্তবায়ন অনেকসময় সেখানে হচ্ছে না। তবে যতটুকু হচ্ছে তাতেই সউদী আরবে অন্যান্য বহু দেশের তুলনায় আইন-শৃংখলা বহুগুণ উন্নত, নিতান্ত জ্ঞানপাপীও তা অস্বীকার করবে না। রাজনৈতিক হানাহানিতে খুন, বউ পিটানো, বউ খুন, এসিড মারা, নারীকে ইভটিজিং করা- ইত্যাকার যে সব কাহিনী এ দেশে প্রতিদিন পত্রিকার পাতায় ভরে থাকে, সে দেশে তা কেউ কল্পনাও করতে পারে না। পরিশেষে বলব, ইসলামী জীবন ব্যবস্থা মানুষের জন্য যে সকল নীতিমালা আবশ্যকীয় করে দিয়েছে তা মহাবিশ্বের সকল সৃষ্টির জন্য কল্যাণকর ও তাদের স্বাভাবিক চাহিদার অনুকূল। এ ব্যবস্থা সর্বকালের সর্বযুগের জন্য প্রযোজ্য ও মানব সমাজের শৃংখলাবিধানের সর্বাধিক উপযোগী বিধান। আপাতত দৃষ্টিতে তা যত কঠোরই মনে হোক না কেন, তার অভ্যন্তরে মানবহৃদয়ের স্বাভাবিক দাবী এবং অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির যে সুসমন্বয় ঘটেছে তার কোন বিকল্প নেই। সমাজে প্রকৃত অর্থে শান্তি ফিরিয়ে আনতে চাইলে এবং রাষ্ট্র ও সমাজ পরিচালনাযন্ত্র পরিশীলিত, ন্যায়বিচারপূর্ণ কাঠামোয় উত্তীর্ণ করতে চাইলে এই বিচার ব্যবস্থাকে আবার ফিরিয়ে আনতে হবে সমাজের পাদপীঠে। আল্লাহ আমাদের সুমতি দান করুন। আমীন!! Related Post: সৌদি নাগরিকদেরও শিরশ্ছেদ করা হয় কুরআনের আইন জেনে মন্তব্য করার আহ্বান মাওলানা কামাল উদ্দিন জাফরীর http://www.quraneral...-8-bangladeshi/
-
Asalamu'alaikum Imam Ahmad was asked, “When is there rest?” He answered, “When you put your foot in Paradise, you will find rest.”
-
Asalamu'alaikum "Whoever seeks to compete with you in Deen, compete with him. Whoever seeks to compete with you in this Dunya, let him have it." [Hasan Al-Basri]
-
Asalamu'alaikum Ibn Abd al-Barr (rahmatullahi alayh) narrates from someone of knowledge who said: *Learn to say, I do not know, and do not learn to say: I know. This is because if you say: I do not know, they will teach you till you know. But if you say, I know, they will continue questioning you till you have no answer. *Ibn Abdil Barr, Jami Bayan al-Ilm, Vol 2, p. 55
-
Asalamu'alaikum "If you are tempted to lose your patience, just remember how patient Allah has been with you."
-
Asalamu'alaikum If someone gave you a beautiful, expensive new hat, wouldn't you be grateful for the generous gift? But shouldn't you be even more grateful for the One Who gave you the head to put that hat on. [shaykh Muzaffer Ozak]
-
Asalamu'alaikum It has reached me that when Allâh the Mighty and Majestic blesses a people and gives them some good he asks them to be grateful. If they are grateful, He is All-Able to give them more. But if they are ungrateful, He is all-able to turn His blessings into a punishment.❋ ~Al-Hasan Al-Basrî – Allâh have mercy on him [Al-Bayhaqî, Shu’ab Al-Imân article 4536] IloveAllahforum
-
Asalamu'alaikum brother , did u write this nice poem ?
-
Asalamu'alaikum :salam: “Satan rejoiced when Adam (ályhissalam) came out of Paradise, but he did not know that when a diver sinks into the sea, he collects pearls and then rises again.” [ibn al-Qayyim]
-
A man went to a barbershop to have his hair cut and his beard trimmed. As the barber began to work, they began to have a good conversation. They talked about so many things and various subjects. When they eventually touched on the subject of God, the barber said: 'I don't believe that God exists.' 'Why do you say that?' asked the customer. 'Well, you just have to go out in the street to realize that God doesn't exist. Tell me, if God exists, would there be so many sick people? Would there be abandoned children? If God existed, there would be neither suffering nor pain. I can't imagine a loving God who would allow all of these things.' The customer thought for a moment, but didn't respond because he didn't want to start an argument. The barber finished his job and the customer left the shop. Just after he left the barbershop, he saw a man in the street with long, stringy, dirty hair and an untrimmed beard. He looked dirty and unkempt. The customer turned back and entered the barbershop again and he said to the barber: 'You know what? Barbers do not exist.' 'How can you say that?' asked the surprised barber. 'I am here, and I am a barber. And I just worked on you!' 'No!' the customer exclaimed. 'Barbers don't exist because if they did, there would be no people with dirty long hair and untrimmed beards, like that man outside.' 'Ah, but barbers DO exist! That's what happens when people do not come to me.' 'Exactly!' affirmed the customer. 'That's the point! God, too, DOES exist! That's what happens when people do not go to Him and don't look to Him for help. That's why there's so much pain and suffering in the world.' BE BLESSED & BE A BLESSING TO OTHERS! I really liked this, I hope you share it......... :
-
সবাইকে অভিনন্দন : আল্লাহর আযাব লাভের যোগ্যতা আমরা প্রায় অর্জন করে ফেলেছি গত ১৮ সেপ্টেম্বর রোববার সন্ধ্যায় বাংলাদেশের মানুষ আল্লাহর আযাবের ভয়াবহতার সামান্য নমুনা টের পেল । মাত্র দুই মিনিটের কম্পনেই আতংকিত হয়ে মানুষ ছুটাছুটি শুরু করলো , প্রাণভয়ে সদর দরজা খোলা রেখে যে যেভাবে পেরেছে ঘর থেকে বের হওয়ার চেস্টা করেছে , দৌড়ে উঁচু তলা থেকে নামতে গিয়ে পড়ে অনেকে আহত হয়েছে । আল্লাহর অশেষ রহমতে অল্পের উপর দিয়ে সবার ফাঁড়া কেটেছে । কিন্ত্ত আমাদের ভাগ্য কি এত ভাল যে সবসময় এত অল্পে বিপদ কাটবে ? অতীতে নমরুদ , ফেরাউদ , আদ , হজরত লুত আলাইহিস সালামের জাতিসহ কতজনের উপরেই না আযাব এসেছে , আমরা কি সেসব থেকে কোন শিক্ষা নিচ্ছি ? শিরকের পাপ অহরহ হচ্ছে , রামাদান বা জুমার সালাত ছাড়া অন্য সময় মসজিদ খালি পড়ে থাকে , কুরআন শরীফকে আলমারির মাথা থেকে নামিয়ে এক – দুই পাতা কবে পড়া হয়েছে তা অনেককেই কষ্ট করে মনে করতে হবে । মা – বাবার জায়গা আজ ঘরে না বরং বৃদ্ধ আশ্রমে । নির্লজ্জতা আজ বাংলাদেশের নারী – পুরুষ উভয়েরই ভূষণ । মিথ্যা বলা , প্রতারণা , ছিনতাই , খুন - সবাই রোজকার জীবনের অংশ হয়ে গিয়েছে । ঘুষ খান না এমন সৎ কর্মকর্তা পাওয়া প্রায় অসম্ভব । এমন একজন দোকানী পাওয়া কঠিন যিনি ওজনে মানুষকে ঠকান না । খাবারে , ঔষধে ভেজাল বা সত্যিকার অর্থে যাকে বিষ বলা যেতে পারে তা মেশাতে ব্যবসায়ীদের বিবেকে আটকায় না । নেশাখোর , অদক্ষ ড্রাইভার গাড়ি নিয়ে মানুষ মারলে মালিক তাকে উপদেশ দেয় কিছুদিন লুকিয়ে থাকতে । এরপর আবারো সেই ড্রাইভারের হাতে দেয়া হয় গাড়ির চাবি বা মানুষ মারার অস্ত্র । পুলিশ কখন কোন নিরপরাধকে দা দিয়ে কোপ মারবে , কাকে কখন ডাকাত বানিয়ে গণপিটুনি দিয়ে মেরে ফেলবে , তা হয়তো তারা নিজেরাও আগে থেকে বলতে পারবে না । এক কথায় , আল্লাহর আযাব লাভের সব যোগ্যতা অর্জনের পথে আমরা সাফল্যের সাথে এগিয়ে চলেছি , আমাদেরকে অভিনন্দন । এখনো যে আযাব পুরোপুরি আসছে না , তার কারণ সম্ভবত এটাই যে আল্লাহ আমাদের তওবা করার সময় ও সুযোগ দিচ্ছেন । আমরা কি এই সুযোগ গ্রহণ করবো না সেই সব অবিশ্বাসীদের দলে যোগ দেবো যাদের সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন : কাফিররা যেন কিছুতেই মনে না করে যে আমি অবকাশ দেই তাদের কল্যাণের জন্য ; আমি অবকাশ দেই যাতে তাদের পাপ বৃদ্ধি পায় ও তাদের জন্য আছে অবমাননাকর আযাব ( সুরা ইমরান ; ৩ :১৭৮ ) ।