Jump to content
IslamicTeachings.org

MUSLIM WOMAN

Members
  • Posts

    1,173
  • Joined

  • Last visited

  • Days Won

    41

Everything posted by MUSLIM WOMAN

  1. Q: In local culture, when we address a hafiz of the Quran, we add the name "Hafiz" before mentioning his name, e.g. "Hafiz Zeid". Is this counted as a bida', or is it just a form of respect that we should continue upholding A: Adab requires that we respect and honour people in accordance to their position and status. Hence people accord the title Haafiz to the one who has memorised the Qur'an. This is not a bid'ah. And Allah Ta'ala (الله تعالى) knows best. أن عائشة رضي الله عنها مر بها سائل فأعطته كسرة ومر بها رجل عليه ثياب وهيئة فأقعدته فأكل فقيل لها فى ذلك فقالت قال رسول الله صلى الله عليه وسلم أنزلوا الناس منازلهم (سنن أبي داود # 4844) Answered by: Mufti Zakaria Makada Checked & Approved: Mufti Ebrahim Salejee (Isipingo Beach)
  2. Q: I sell scarves and kaftans. I had a customer from Zambia who purchased scarves from me in September. She sent the money to me via internet transfer and I then sent her goods via Air Mail through the South African Post Office. She has since not received her goods and is asking for a refund. I got proof from the post office showing that the parcel was put onto an SAA flight to Lusaka on 17 September 2013. However when she went to post office and SAA counter in Zambia they are saying that they have not received the goods. There is an investigation going on with the SA post office and Zambia. The customer however is impatient and wants results. I don't know what to do. Who's loss is it? I did as asked and sent goods via post office which she paid for. She is asking for a full refund, what about the loss to me for my stock? Her argument is that why did I ask for payment before I sent the parcel, but that is how I conduct my business I have to receive payment before sending the goods. Your advice will be much appreciated. Also if there is any wazifa I can read for the safe return of goods please let me know. A: The postage was done as per the instruction of the customer. Hence, the customer has to be responsible for the liability that is incurred. Recite ‘Yaa mu`eedu’ as much as you can. And Allah Ta'ala (الله تعالى) knows best. قال ومن أسلم في كر فأمر رب السلم أن يكيله المسلم إليه في غرائر رب السلم ففعل وهو غائب لم يكن قضاء لأن الأمر بالكيل لم يصح لأنه لم يصادف ملك الآمر لأن حقه في الدين دون العين فصار المسلم إليه مستعيرا للغرائز منه وقد جعل ملك نفسه فيها فصار كما لو كان عليه دراهم دين فدفع إليه كيسا ليزنها المديون فيه لم يصر قابضا ولو كانت الحنطة مشتراة والمسألة بحالها صار قابضا لأن الأمر قد صح حيث صادف ملكه لأنه ملك العين بالبيع ألا ترى أنه لو أمره بالطحن كان الطحين في السلم للمسلم إليه وفي الشراء للمشتري لصحة الأمر وكذا إذا أمره أن يصبه في البحر في السلم يهلك من مال المسلم إليه وفي الشراء من مال المشترى ويتقرر الثمن عليه لما قلنا ولهذايكتفى بذلك الكيل في الشراء في الصحيح لأنه نائب عنه في الكيل والقبض بالوقوع في غرائر المشتري ولو أمره في الشراء أن يكيله في غرائر البائع ففعل لم يصر قابضا لأنه استعار غرائره ولم يقبضها فلا تصير الغرائر في يده فكذا ما يقع فيها وصار كما لو أمره أن يكيله ويعزله في ناحية من بين البائع لأن البيت بنواحيه في يده فلم يصر المشتري قابضا ولو اجتمع الدين والعين والغرائر للمشتري إن بدأ بالعين صار قابضا أما العين فلصحة الأمر فيه وأما الدين فلاتصاله بملكه وبمثله يصير قابضا كمن استقرض حنطة وأمره أن يزرعها في أرضه وكمن دفع إلى صائغ خاتما وأمره أن يزيده من عنده نصف دينار وإن بدأ بالدين لم يصر قابضا أما الدين فلعدم صحة الأمر وأما العين فلأنه خلطه بملكه قبل التسليم فصار مستهلكا عند أبي حنيفة رحمه الله فينتقض البيع وهذا الخلط غير مرضي به من جهته لجواز أن يكون مراده البداءة بالعين وعندهما هو بالخيار إن شاء نقض البيع وإن شاء شاركه في المخلوط لأن الخلط ليس باستهلاك عندهما (الهداية 3/ 98) Answered by: Mufti Ebrahim Salejee (Isipingo Beach)
  3. Q: Everyone pays a fixed amount towards the Imam's salary in our village. What does the sharia say about a person who despite having money refuses to pay just because he doesn't come for salaah? A: People should not be forced and compelled to contribute towards the salary of the Imaam. Compelling people to contribute is impermissible.The Musjid committee should only accept from those who are willing to contribute. And Allah Ta'ala (الله تعالى) knows best. عن أبي حرة الرقاشي عن عمه أن النبي صلى الله عليه و سلم قال : لا يحل مال امرئ مسلم إلا عن طيب نفس (الدارقطني رقم 92) Answered by: Mufti Zakaria Makada Checked & Approved: Mufti Ebrahim Salejee (Isipingo Beach)
  4. ৬. সঠিক বন্ধু বেছে নেয়া ও সামাজিকতা কমানো : মানুষের সাথে মেলামেশা ও নির্জনতায় থাকা নিয়ে সবসময় মতভেদ দেখা দিয়েছে । কারো মত হচ্ছে মানুষের সাথে সবসময় মেলামেশা করা উচিত ; কারো মত হলো মানুষের ভীড় থেকে সবসময় নিজেকে সরিয়ে রাখতে হবে - যে যার মত নিয়ে খুশী । শেখ আল ইসলাম ইবনে তাইমিয়াহ رضي الله عنهم এই বিতর্ক নিয়ে বলেন : মানুষের সাথে মেলামেশা কখনো বাধ্যতামূলক , কখনো তা করতে সুপারিশ করা হয়েছে । একজন কখনো কখনো অন্য মানুষের সাথে মিশতে বাধ্য , অন্য সময়ে সে তাদের থেকে দূরে থাকতেও পারবে । ভাল কাজে ও ধর্মীয় ব্যপারে মানুষকে ভাল কাজে উৎসাহ দেয়ার জন্য তাদের সাথে মিশতে হয় । আবার কোন খারাপ কাজে সাহায্য করার জন্য তাদের সাথে মেলামেশা করা যাবে না । পাঁচ ওয়াক্ত সালাত , ঈদ ও জুমআহ সালাত , চন্দ্রগ্রহণ , সূর্যগ্রহণের সময়কার সালাত , ইসতিকার সালাত (বৃষ্টির জন্য দুআ ) ইত্যাদি ইবাদত যা সবাই মিলে করে , সেগুলিতে অংশ নিতে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল صلى الله عليه وسلم আদেশ দিয়েছেন । একইভাবে হজ্জের সময় মানুষের সাথে মেলামেশা , অবিশ্বাসীদের সাথে যেমন খাওয়ারিয ও বিদ্রোহীদের সাথে যুদ্ধের সময় অংশগ্রহণ যদিও নেতা ও তার অনুসারীরা দূর্নীতিগ্রস্থ হয় । এ ধরণের আরো সমাবেশে অংশ নেয়া যাতে একজন বিশ্বাসী তার ঈমান দৃঢ় করতে পারে - হয় সে নিজে থেকে কল্যাণ লাভ করবে বা সে অন্যের উপকার করবে । একজন মানুষের কাছে নিজের জন্য এই সময় থাকবে, যাতে সে দুআ , যিকির , নিজের আমল নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করা ও মনকে শুদ্ধ করতে পারে । এসব ব্যপারে অন্য কেউ তার সাথে অংশ নেবে না । এগুলি ব্যক্তিগত উদ্যোগে বাসায় বা অন্য কোথাও করতে হবে যেমনটি তাউস বলেন : বাসায় আশ্রয় নেয়া কত না চমৎকার । এখানে থাকলে একজন তার দৃষ্টি ও জিহবাকে সংযত রাখতে পারে । মানুষের সাথে অনিয়ন্ত্রিতভাবে মেলামেশা বা তাদের থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া - এর কোনটাই ঠিক না । কতটুক মেলামেশা বা বিচ্ছিন্নতা একজনের জন্য দরকার ও তার জন্য ভাল , সেটা ঠিক করতে আরো অনেককিছু জানতে – বুঝতে হবে । উত্তম হলো অনেকরকম ইবাদতের মধ্য থেকে একজন গূরুত্ব অনুসারে তা বেছে নেবে। যেমন , কুরআন তেলাওয়াত থেকে সালাত উত্তম , যিকির থেকে কুরআন তেলাওয়াত উত্তম , দুআ থেকে যিকির ভাল । কখনো সময় বুঝে ইবাদত করা বেছে নিতে হয় যেমন ফজর ও আসরের সালাতের পরে কোন নফল সালাত আদায় না করে কুরআন তেলাওয়াত , যিকির ও দুআ পছন্দনীয় ইবাদত । অনেক সময় শারীরিক অবস্থান বিবেচনা করে ইবাদত বেছে নিতে হয় । রুকু ও সিজদাতে কুরআন তেলাওয়াত না করে যিকির ও দুআ করা বৈধ । তাওয়াফ করার সময় কুরআন তেলাওয়াত করা ঠিক কি না , সেটা নিয়ে মতভেদ আছে । স্থান বুঝে ইবাদত করতে হয় যেমন আরাফাত , মুজদালিফা , জামারাত , সাফা ও মারওয়ায় সালাত থেকে যিকির ও দুআ করা পছন্দীয় কাজ । মুসাফিরের জন্য কাবা ঘরে এসে সালাত থেকে তাওয়াফ করা উত্তম ; স্থানীয় বাসিন্দা যারা তাদের জন্য সালাতই উত্তম । ব্যক্তি ভেদে ইবাদত আলাদা হয় । যেমন পুরুষদের জন্য হজ্জ থেকে জিহাদ শ্রেষ্ঠ । নারীদের জন্য হজ্জই হলো জিহাদ । বিবাহিতা নারীর জন্য পিতার থেকে স্বামীর আনুগত্য করা উত্তম , অন্যদিকে অবিবাহিতা মেয়েদের জন্য পিতার আদেশ মানা কর্তব্য । সামর্থ্যের উপর ইবাদত কী করা হবে , তা নির্ভর করে । যা করতে একজন সমর্থ , তাই তার জন্য উত্তম , যেটা করা তার সাধ্যের বাইরে তা করার থেকে - যদিও হয়তো ঐ ইবাদতের গূরুত্ব বেশী । কিছু মানুষ অতিরিক্ত ইবাদত করতে চায় ও নিজের ইচ্ছা পূরণ করতে গিয়ে সীমা ছাড়িয়ে ফেলে । কিছু মানুষ বিশেষ কোন ইবাদতকে নিজেদের জন্য উত্তম মনে করে এবং তাদের চারপাশে যারা থাকে তাদেরকেও তারা সেটা করতে বলে । আল্লাহ তাঁর রাসূল صلى الله عليه وسلم কে কিতাব ও জ্ঞান দিয়ে পাঠিয়েছেন , পাঠিয়েছেন তাঁর দাসদের জন্য রহমত ও পথপ্রদর্শক হিসাবে । যা ভাল তাই করতে মুসলমানদের আদেশ দেয়া হয়েছে ; তাই একজন মুসলমান অবশ্যই অন্যদের ভাল চাইবে । ইসলামিক জ্ঞানে যারা সমৃদ্ধ ( আল্লাহ তাদের উপর সন্ত্তষ্ট হোন ) - মানুষের সাথে তারা মিশবেন ও তাদেরকে শেখাবেন । একই সাথে তারা হবেন সবচেয়ে সাবধানী মানুষ , যেন সময়ের অপচয় না হয় । যার মন মরে গিয়েছে , মেলামেশা তার সাথে করা যাবে না – যেন সে এক ডাকাত ; বরং এমন কারো সাথে মিশতে হবে যে ঈমান বাড়াতে ও নেক আমলে সাহায্য করবে । ইবনে আল কাইয়াম বলেন : যার মন মরে গিয়েছে , যত দূর সম্ভব তার অনুপস্থিত থাকার সুবিধা গ্রহণ করো । যদি তোমাকে তাকে সাথে নিয়ে পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হয় , তবে তুমি তাকে বাহ্যিক মনোযোগ দাও ; তোমার মনকে তার থেকে দূরে রাখো ; তোমার ভিতরের সত্ত্বাকে তার থেকে আলাদা রাখো ; তোমার মনোযোগ যেন সে নষ্ট করতে না পারে এমন বিষয় থেকে , যা তোমার মনোযোগ পাওয়ার দাবী রাখে । যে তোমার কোন কল্যাণ করতে পারবে না , তার সাথে বেশী ব্যস্ত থাকা ; সময় , শক্তি ও মনোযোগ তার পেছনে যেটা নষ্ট হয় - তা তোমার বড় ক্ষতি । যদি তোমাকে এসব পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হয় - আর তোমাকে অবশ্যই এসব পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হবে - তার সাথে এমন ব্যবহার করো যা আল্লাহ চান - যতদূর সম্ভব তার সাথে ধৈর্যশীল হও । তোমাদের একসাথে থাকা যেন আল্লাহর কাছে যাওয়ার উপায় হয় , কোন কল্যাণ যেন এ থেকে আসে - ক্ষতি না । এমনভাবে তার সাথে থাকা যেন , রাস্তায় চলার সময় তোমাকে কেউ থামতে বলেছে ও তাকে তোমার সাথে নিতে বলেছে । এটা নিশ্চিত করো যে , তুমি তাকে এগিয়ে দেবে এবং সে তোমাকে গন্তব্যে নিয়ে যাবে না । যদি সে এতে রাজী না হয় ও তার সাথে একসাথে থাকলে তোমার কোন লাভ না হয় , তবে তার জন্য থামবে না ; তাকে বিদায় জানাও ; এমনকী তার দিকে পিছন ফিরে তাকাবেও না যেন সে একজন ডাকাত - আসলে সে যেই হোক না কেন । তাই তোমার মনকে বাঁচাও , তোমার দিন – রাত কিভাবে কাটাচ্ছো সে নিয়ে সাবধান হও । তাই ছাত্ররা অবশ্যই সামাজিক মেলামেশা থেকে দূরে থাকবে । কেননা , এটি সবচেয়ে গূরুত্বপূর্ণ কাজগুলির একটি যা সে করতে পারে - বিশেষ করে বিপরীত লিঙ্গের সাথে মেলামেশা ও যারা হালকা বিনোদনে সময় বেশী নষ্ট করে , তাদের বেলায় এটা বেশী প্রযোজ্য । এরা তোমার সময়কে চুরি করবে অর্থাৎ এরা তোমাকে প্রভাবিত করায় তুমি সময়ের অপচয় করবে । সামাজিক মেলামেশার ক্ষতির অন্তর্ভূক্ত হলো কোন কল্যাণ ছাড়া জীবন পার করা ; একই সাথে তোমার সম্পদ ও ধর্মীয় অঙ্গীকার ক্ষতিগ্রস্থ হবে , যদি ভুল লোকের সাথে উঠা – বসা করো । ছাত্ররা তাই মানুষের সাথে বেশী মেলামেশা করবে না । ব্যতিক্রম হলো যারা তার থেকে উপকার পেতে পারে বা সে তাদের থেকে কোন কল্যাণ লাভ করতে পারে । যদি কেউ তার বন্ধু হতে চায় যে তার সময় নষ্ট করবে , কোন উপকারে আসবে না বা তার থেকে উপকার লাভ করবে না , লক্ষ্যে যেতে কোন সাহায্য করবে না , তাহলে ছাত্রটির উচিত হবে সম্পর্ক গভীর হওয়ার আগে ভদ্রভাবে এই বন্ধুত্ব শেষ করা । কেননা বন্ধুত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেলে সম্পর্ক শেষ করা কঠিন হবে । জ্ঞানীরা একটি কথা প্রায়ই বলে থাকেন : কিছু নিয়ে তা থেকে মুক্তি পাওয়ার থেকে , তা নিতে রাজী না হওয়া সহজ কাজ । যদি তার কোন বন্ধুর দরকার থাকে , তবে সে বন্ধু হবে সঠিক পথের মানুষ , ধার্মিক , সাবধানী , বুদ্ধিমান , কল্যাণকর , বড় কোন দোষ যার মধ্যে নেই , মানিয়ে নিতে পারে , সহজে ঝগড়া করে না , কিছু ভুলে গেলে মনে করিয়ে দেয় , দরকারে সাহায্য করে ও দু:খে সান্ত্বনা দেয় । ইবনে কুদামাহ رضي الله عنهم বলেন , জেনে রাখো সবাই তোমার বন্ধু হওয়ার যোগ্য না । তোমার সম্ভাব্য বন্ধুকে যাচাই করে দেখো , তার সেই যোগ্যতা আছে কি না । তোমার বন্ধু যে হবে তার মধ্যে অবশ্যই নীচের পাঁচটি গুণ থাকবে : - ১. বুদ্ধিমান হবে । বোকার সাথে বন্ধুত্বে কোন কল্যাণ নেই , কেননা সে উপকার করতে চাইলেও তোমার কেবল ক্ষতিই করবে । বুদ্ধিমান বলতে বোঝাচ্ছি সে কোন কিছুর প্রকৃত অবস্থা বুঝতে পারে বা কিছু বোঝালে বোঝে । ২. তার আদব – কায়দা ভাল হবে ও এটা অপরিহার্য গুণ । যে শুধুই বুদ্ধিমান , সে রাগ বা ইচ্ছার বশ হয় । ফলে তার বন্ধুত্ব কল্যাণকর নয় । ৩. সে মুনাফিক হবে না । এমন মানুষ আল্লাহকে ভয় পায় না ও যে আল্লাহকে ভয় করে না , তাকে বিশ্বাস করা যায় না । ৪. সে নতুন কিছু চালু করবে না । কেননা , তার চালু করা রীতি তোমার উপর খারাপ প্রভাব ফেলার ভয় থাকবে । ৫.দুনিয়াদারির দিকে তার মোহ থাকবে না । উমর বিন আল খাত্তাব رضي الله عنهم বলেন , তোমার সত্য পথের ভাইদের সাথে লেগে থাকো । তুমি তাদের সাথে শান্তিতে থাকতে পারবে , কেননা যখন কোন কষ্ট নেই , তখন তাদের সাথে থাকাটা আনন্দময় আর কঠিন সময়ে তুমি তাদের উপর ভরসা করতে পারবে । তোমার ভাই সম্পর্কে সবচেয়ে ভাল ধারণা রাখবে যতক্ষণ না সে এমন কিছু নিয়ে আসে , যা তোমাকে সাবধান করবে তার বিষয়ে । তোমার শত্রুকে এড়িয়ে চলো । যাকে বিশ্বাস করা যায় না , তার সাথে বন্ধুত্ব করা থেকে সাবধান থাকবে । যে আল্লাহকে ভয় পায় না , তাকে বিশ্বাস করা যায় না । যে নীতিহীন , তার সাথে বন্ধুত্ব করবে না । কেননা , সে তোমাকে নীতিহীনতা শেখাবে ; আর এমন লোকের কাছে তোমার গোপন কথা বলবে না । গোপন কথা নিয়ে আলোচনা শুধু তার সাথেই করতে পারো , যে আল্লাহকে ভয় পায় । ইয়াহিয়া বিন মুরাদ বলেন : বন্ধু হচ্ছে সে যাকে তোমার জন্য দুআ করার কথা মনে করিয়ে দিতে হবে না । তাকে তোষামোদ করা বা মন জয় করার চেষ্টা করতে হবে না এবং তার কাছে কোন কিছু নিয়ে মাফ চাওয়ার দরকার নেই । ভাইয়ের দাবী : তোমাদের সবারই ভাইয়ের উপর নির্দিষ্ট কিছু দাবী আছে । তার কোন দরকার থাকলে তা সাধ্যমত পূরণ করবে । কমপক্ষে যা অবশ্যই করতে হবে তা হলো - যখন সে কিছু চাইবে , তখন সাধ্যের মধ্যে হলে হাসিমুখে তার প্রয়োজন মেটাবে । ভাই চাওয়ার আগেই যদি খেয়াল করে তার প্রয়োজন মেটাও , তবে তা আরো ভাল । তোমার নিজের যা দরকার , তার উপর যদি ভাইয়ের দরকারকে প্রাধান্য দাও , তাহলে তা সবচেয়ে ভাল । তার দোষ সম্পর্কে তার সামনে বা আড়ালে কিছু বলবে না - এ নিয়ে নীরব থাকো । তার সাথে মতভেদ করবে না , ঝগড়া করবে না । তার গোপন কথা যা সে প্রকাশ হোক চায় না , তা জানতে চাইবে না । যদি তুমি দেখো সে কোথাও যাচ্ছে , জানতে চাইবে না সে কোথায় যাচ্ছে । কেননা সে হয়তো তা অন্যকে জানাতে চায় না । তার গোপন কথা কাউকে বলবে না ; যদিও পরে তার সাথে কখনো ঝগড়া হয় । তার বন্ধু ও পরিবারের লোকদের অপমান করবে না । যদি অন্য কেউ তার সম্পর্কে অপমানজনক কথা বলে , সেটা তার কাছে বলবে না । সে বিরক্ত হবে এমন কিছু তাকে বলবে না , ব্যতিক্রম হলো যদি এমন কিছু হয় যা অবশ্যই বলা উচিত যেমন ভাল কাজের নির্দেশ দেয়া , খারাপ কাজ করতে মানা করা । এতে তার উপকারই করা হলো । জেনে রাখো এমন বন্ধু কখনোই পাবে না , যার কোন দোষ নেই । তাই এমন বন্ধু খুঁজবে যার দোষের থেকে গুণ বেশী । যদি তুমি নিজের দোষ – গুণ বিচার করার চেয়ে অন্যের সমালোচনা বেশী করো , তাহলে আল্লাহর এই বাণী তোমার জন্য প্রযোজ্য হবে : যারা লোকের কাছ থেকে ওজনকালে পুরো মাপে নেয় , কিন্ত্ত যখন তাদের জন্য ওজন করে তখন মাপে কম দেয় (সুরা মুতাফফিফিন ; ৮৩ : ২-৩ ) । বিনা দরকারে তর্ক – বিতর্ক করা দুই ভাইয়ের মধ্যে ঘৃণা ও হিংসা সৃষ্টির অন্যতম কারণ । তখন দুই পক্ষই নিজেকে অন্যের থেকে সেরা ও বেশী বুদ্ধিমান প্রমাণ করতে চায় , অন্যের সম্মান নষ্ট করতে চায় । যে ঝগড়া করা বেছে নেয় , সে তার ভাইকে বোকা ও অযোগ্য প্রমাণ করতে চায় - আর এসবই হলো অন্যের সম্পর্কে মিথ্যা বলা । এতে মন উত্তেজিত হয় ও একে অন্যকে ঘৃণা করে । এসব হলো ভ্রাতৃত্ববোধের বিপরীত। ভ্রাতৃত্ববোধের দাবী হলো যা বলা উচিত না , তা যেমন বলবে না তেমনি, যা বলা উচিত তা বলবে । এটাই হলো ভ্রাতৃত্ববোধের অধিকার , কেননা যে বোবার বন্ধু হতে চায় , সে কবরস্থানে যাবে । ভ্রাতৃত্ববোধের দৃষ্টিভঙ্গী হলো তুমি তোমার ভাইয়ের থেকে কল্যাণ লাভ করবে । তাই ভ্রাতৃত্ববোধকে শক্তিশালী করবে তার খোঁজখবর নিয়ে , তাকে বুঝতে দিবে যে তুমি তাকে নিয়ে ভাবো , তার সুখবরে খুশী হও । তুমি তার সম্পর্কে ভাল যা জানো , তা অন্যদের কাছে বলবে । তার পরিবার , সন্তান , কাজ , স্বভাব , বুদ্ধি , চেহারা , ব্যক্তিত্ব – ইত্যাদি যা নিয়ে বললে সে খুশী হয় তা বলবে , তবে বাড়াবাড়ি পর্যায়ে যাবে না ও মিথ্যা বলবে না । একইভাবে কেউ যদি তার সম্পর্কে ভাল কথা বলে , সেটা তাকে জানাবে ও তাকে বুঝতে দিবে তার প্রশংসা শুনে তুমি খুশী হয়েছো । তা না হলে এটা হিংসা করার মতো হবে । তোমার জন্য সে যা বলবে , তার জন্য তাকে ধন্যবাদ দেবে । যদি কেউ তার সম্পর্কে খারাপ কথা বলে , তবে তার প্রতিবাদ করে ভাইয়ের সম্মান রক্ষা করবে । ভাইদের একে অন্যের উপর এই অধিকার আছে যে তারা একে অন্যকে বাঁচাবে ও সাহায্য করবে । তুমি তাকে শেখাবে ও উপদেশ দেবে । কেননা , তার যেমন অর্থের দরকার আছে , তেমনি জ্ঞানেরও দরকার আছে । তাই তুমি যদি জ্ঞান সম্পদ পাওয়ার মতো সৌভাগ্যবান হয়ে থাকো , তাহলে তা থেকে তাকে কিছু দাও ও তাকে পথ দেখাও । তাকে তুমি গোপনে উপদেশ দিবে । তুমি তাকে উপদেশ দিচ্ছো , না কি তাকে দোষ দিচ্ছো , তা নির্ভর করে সেটা গোপনে বলছো না সবার সামনে বলছো । একইভাবে তুমি তার দোষ উপেক্ষা করছো , না তার সাথে আপোস করছো তা নির্ভর করে , কিভাবে বা কোন উদ্দেশ্যে তা করছো ? যদি ধর্মীয় কল্যাণের কথা ভেবে বা এতে পরে তার কোন দীর্ঘমেয়াদী উপকার আছে এই ভেবে উপেক্ষা করো , তবে তুমি আপোস করছো না । যদি তুমি নিজের স্বার্থে তার দোষ এড়িয়ে যাও , তাহলে তুমি আপোস করছো । ভাই বেঁচে থাকতে ও তার মৃত্যুর পরে তুমি ভাইয়ের জন্য সেই দুআ করবে যা নিজের জন্য চাও । । রাসূল صلى الله عليه وسلم বলেন , ভাইয়ের অনুপস্থিতিতে তার জন্য তার মুসলিম ভাই যে দুআ করে , তা কবুল হয় । ভাইয়ের জন্য কেউ যখন দুআ করে , একজন ফিরিশতা তা লিখে রাখে ও বলে : হে আল্লাহ , এই দুআ কবুল করুন ও একে একই জিনিষ দান করুন যা সে তার ভাইয়ের জন্য চেয়েছে ( বর্ণনায় আবু আদ দারদা رضي الله عنهم )। আবু দারদা رضي الله عنهم নাম ধরে ধরে বলে অনেকের জন্য দুআ চাইতেন । একইভাবে আহমদ বিন হাম্বল ভোরে নির্দিষ্ট ছয়জনের জন্য দুআ করতেন । তুমি একটি চুক্তি করবে যে , অবশ্যই তোমার ভাইকে তার মৃত্যুর আগে পর্যন্ত ভালবেসে যাবে ও সে মারা যাবার পরে তার পরিবার ও বন্ধুদের ভালবাসবে । তুমি যদি তার থেকে টাকা – পয়সা ও মর্যাদায় অনেক উঁচুতে থাকো তবুও তার সাথে বিনীত ব্যবহার করবে । এই চুক্তির মধ্যে এটাও থাকবে যে তুমি তার গীবত শুনবে না ও তার শত্রুর সাথে বন্ধুত্ব করবে না । তুমি তাকে এমন কঠিন কাজ দেবে না , যা সে করতে পারবে না । বরং তুমি তাকে তার দায়িত্ব ও বোঝা থেকে মুক্তি দেয়ার চেষ্টা করবে । তার বন্ধুত্বকে ব্যবহার করে তার কোন সম্পদ অধিকারে নেবে না । তোমাকে কোন সাহায্য করার জন্য তাকে চাপ দেবে না । বরং শুধু আল্লাহর সন্ত্তষ্টির জন্য তাকে ভালবাসবে । তার সাথে সহজ – সরল এমন সম্পর্ক রাখবে যেন তুমি তার কাছে যা চাইতে পারো , সেও তেমনি তার দরকারে চাইতে পারে । জাফর বিন মুহাম্মদ বলেন : তারাই সবচেয়ে কঠিন প্রকৃতির বন্ধু যারা আমার উপর ভারী বোঝা হয়ে আছে ও আমি তাদেরকে এড়িয়ে চলতে চাই । সবচেয়ে সহজ বন্ধু তারাই যাদের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি কোনটাই ভারী বোঝা হয়ে দাড়ায় না । সময় ও মনকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষার জন্য বন্ধু নির্বাচনে জ্ঞানের পথের ছাত্ররা তাই সাবধান হবে । ধর্মীয় জ্ঞান ও পরকালের জন্য কল্যাণকর হবে , এমন কাউকে সে বন্ধু হিসাবে বেছে নিবে । আল খাওয়ারিযমী رضي الله عنهم বলেন : যে অলস তার সাথে বন্ধুত্ব করবে না ; যারা দৃঢ় তাদেরকেও অলস মানুষেরা প্রভাবিত করে ফেলে । কতজন সঠিক পথের মানুষ নীতিহীনদের সাথে বন্ধুত্বের কারণে ক্ষতির শিকার হয়েছে ? জ্বলন্ত কয়লা ঠান্ডা হয়ে যায় যখন ছাইতে ফেলা হয় ।
  5. Q: I started praying magrib alone before another brother joined me, so during the second rakaat I recited only one verse from the Quran (sura ghafir verse 44) after fatiha and went to ruku position. Since then I have been having doubts if my salaah is valid or not. If not what should I do because that brother is gone now. A: If the one verse you recited was long (i.e. thirty letters or more), then the qiraat for that rakaat is valid. And Allah Ta'ala (الله تعالى) knows best. ( وضم ) أقصر ( سورة ) كالكوثر أو ما قام مقامها وهو ثلاثة آيات قصار نحو- ثم نظر- ثم عبس وبسر- ثم أدبر واستكبر -وكذا لو كانت الآية أو الآيتان تعدل ثلاثا قصارا ذكره الحلبي (الدر المختار 1/458) قال الشامي : وفي التاترخانية والمعراج وغيرهما لو قرأ آية طويلة كآية الكرسي أو المداينة البعض في ركعة والبعض في ركعة اختلفوا فيه على قول أبي حنيفة قيل لا يجوز لأنه ما قرأ آية تامة في كل ركعة وعامتهم على أنه يجوز لأن بعض هذه الآيات يزيد على ثلاث قصار أو يعدلها فلا تكون قراءته أقل من ثلاث آيات ا هـ لكن التعليل الأخير ربما يفيد اعتبار العدد في الكلمات أو الحروف ويفيد قولهم لو قرأ آية تعدل أقصر سورة جاز وفي بعض العبارات تعدل ثلاثا قصارا أي كقوله تعالى { ثم نظر ثم عبس وبسر ثم أدبر واستكبر } المدثر وقدرها من حيث الكلمات عشر ومن حيث الحروف ثلاثون فلو قرأ { الله لا إله إلا هو الحي القيوم لا تأخذه سنة ولا نوم } البقرة يبلغ مقدار هذه الآيات الثلاث فعلى ما قلناه لو اقتصر على هذا القدر في كل ركعة كفى عن الواجب ولم أر من تعرض لشيء من ذلك فليتأمل ـ (رد المحتار 1/ 538) Answered by: Mufti Zakaria Makada Checked & Approved: Mufti Ebrahim Salejee (Isipingo Beach)
  6. Q: We have a family doctor who is a female. My wife is satisfied with her treatment. She is qualified and taking care whenever we need. I am also satisfied with her but since she is a female and sits with us in order to administer the treatment when we get sick, and during conversation I have to face her which is hard to avoid, I am hesitating and concerned about the Shari'ah, what it directs us in this matter? Should I find another male doctor or I can continue with her? Please Advise me in this matter? A: You should consult a male doctor for your treatment. And Allah Ta'ala (الله تعالى) knows best. وأما النظر إلى الأجنبيات فنقول يجوز النظر إلى مواضع الزينة الظاهرة منهن وذلك الوجه والكف في ظاهر الرواية كذا في الذخيرة وإن غلب على ظنه أنه يشتهي فهو حرام (الفتاوى الهندية 5/329) Answered by: Mufti Zakaria Makada Checked & Approved: Mufti Ebrahim Salejee (Isipingo Beach)
  7. Q: I wanted to know is whole body waxing permissible for muslim women? i.e usually done before marriage for her spouse? A: It is impermissible for a Muslim women to expose her entire body (with the exception of her face, hand till the wrists and feet) before non Muslim women. Similarly it is impermissible for a Muslim women to expose the area between the navel till the knee (i.e. including the knee) before Muslim women. If any of these laws of Shari'ah are violated, or a woman goes to a place in order to carry out the waxing where the laws of Shari'ah are not maintained, it will be impermissible. And Allah Ta'ala (الله تعالى) knows best. ويجوز أن ينظر الرجل إلى الرجل إلا إلى عورته كذا في المحيط وعليه الإجماع كذا في الاختيار شرح المختار وعورته ما بين سرته حتى تجاوز ركبته كذا في الذخيرة وما دون السرة إلى منبت الشعر عورة في ظاهر الرواية ... وينبغي لكل واحد أن يتولى عانته بيده إذا تنور كذا في المحيط وأما بيان القسم الثاني فنقول نظر المرأة إلى المرأة كنظر الرجل إلى الرجل كذا في الذخيرة وهو الأصح هكذا في الكافي ولا يجوز للمرأة أن تنظر إلى بطن امرأة عن شهوة كذا في السراجية ولا ينبغي للمرأة الصالحة أن تنظر إليها المرأة الفاجرة لأنها تصفها عند الرجال فلا تضع جلبابها ولا خمارها عندها ولا يحل أيضا لامرأة مؤمنة أن تكشف عورتها عند أمة مشركة أو كتابية إلا أن تكون أمة لها كذا في السراج الوهاج (الفتاوى الهندية 5/327) Answered by: Mufti Zakaria Makada Checked & Approved: Mufti Ebrahim Salejee (Isipingo Beach)
  8. Khula issued by a non-Muslim court Q: If the husband does not sign on the khula papers but the court has announced that they will activate the khula, does the court have the power to activate this or not? What is the position in Islam with regard to this matter? A: The court does not have the right to activate it without the husband’s consent. And Allah Ta'ala (الله تعالى) knows best. وإذا تشاق الزوجان وخافا أن لا يقيما حدود الله فلا بأس بأن تفتدي نفسها منه بمال يخلعها به لقوله تعالى { فلا جناح عليهما فيما افتدت به } فإذا فعلا ذلك وقع بالخلع تطليقة بائنة ولزمها المال لقوله عليه الصلاة والسلام الخلع تطليقة بائنة ولأنه يحتمل الطلاق حتى صار من الكنايات والواقع بالكنايات بائن إلا أن ذكر المال أغنى عن النية هنا ولأنها لا تسلم المال إلا لتسلم لها نفسها وذلك بالبينونة وإن كان النشوز من قبله يكره له أن يأخذ منها عوضا لقوله تعالى { وإن أردتم استبدال زوج مكان زوج } إلى أن قال { فلا تأخذوا منه شيئا } ولأنه أوحشها بالاستبدال فلا يزيد في وحشتها بأخذ المال وإن كان النشوز منها كرهنا له أن يأخذ منها أكثر مما أعطاها وفي رواية الجامع الصغير طاب الفضل أيضا لإطلاق ما تلونا بدءا ووجه الأخرى قوله عليه الصلاة والسلام في امرأة ثابت بن قيس بن شماس أما الزيادة فلا وقد كان النشوز منها ولو أخذ الزيادة جاز في القضاء (الهداية 2/404) Answered by: Mufti Ebrahim Salejee (Isipingo Beach)
  9. how to write : 2 clocks , 3 clocks , 11 clocks , I will bring books , I will draw pictures , I will watch/ see animals, he will bring foods , we will do it in Arabic .
  10. Q: Is it sunnah to perform nikah: a) in a masjid? b) on a friday? c) after asar? A: It is Sunnah to perform the nikaah before a Muslim congregation (e.g. after a fardh salaah in the Musjid). Since people congregate in the Musjid on Friday, performing the nikaah in the Musjid on this day is considered mustahab. And Allah Ta'ala (الله تعالى) knows best. عن عائشة قالت : قال رسول الله صلى الله عليه و سلم أعلنوا هذا النكاح واجعلوه في المساجد واضربوا عليه بالدفوف (ترمذي #1089) ويندب إعلانه وتقديم خطبة وكونه في مسجد يوم جمعة بعاقد رشيد وشهود عدول والاستدانة له والنظر إليها قبله وكونها دونه سنا وحسبا وعزا ومالا وفوقه خلقا وأدباوورعا وجمالا(الدر المختار 3/8) Answered by: Mufti Zakaria Makada Checked & Approved: Mufti Ebrahim Salejee (Isipingo Beach)
  11. Q: My daughter has received money as a gift. She is still a baby. I wish to take out sadaqah on her behalf for the building of a masjid. Will it be permissable for me to use the money she has received as she cannot give consent? A: No. And Allah Ta'ala (الله تعالى) knows best. ويباح لوالديه أن يأكلا من مأكول وهب له وقيل لا انتهى فأفاد أن غير المأكول لا يباح لهما إلا لحاجة (الدر المختار 5/ 696) قال الشامي : قوله ( إلا لحاجة ) قال في التاترخانية وإذا احتاج الأب إلى مال ولده فإن كانا في المصر واحتاج لفقره أكل بغير شيء وإن كانا في المفازة واحتاج إليه لانعدام الطعام معه فله الأكل بالقيمة ا هـ (رد المحتار 5/ 696) Answered by: Mufti Ebrahim Salejee (Isipingo Beach)
  12. Q: Can we use a toothbrash as a substitute for siwaak? A: Through using a miswaak one cleans one's mouth, tongue, teeth, etc in accordance to the Sunnah manner. Through brushing one's teeth with a toothbrush, though the mouth will be cleansed however one will not receive the reward of cleaning one's mouth in accordance to the Sunnah of Rasulullah (Sallallahu Alayhi Wasallam). And Allah Ta'ala (الله تعالى) knows best. عن عائشة رضي الله عنها قالت قال رسول الله صلى الله عليه و سلم السواك مطهرة للفم مرضاة للرب (بخاري تعليقا 1/259) Answered by: Mufti Zakaria Makada Checked & Approved: Mufti Ebrahim Salejee (Isipingo Beach)
  13. The number 786Q: Is there any virtue for or significance in the number 786? A: There is no virtue. It is just a numerical value. And Allah Ta'ala (الله تعالى) knows best. Answered by: Mufti Ebrahim Salejee (Isipingo Beach) --
  14. When One Hears An Ayat Of Sajdah Being Recited On One's Mobile, Does One Have To Offer Sajda? Q. When one hears an Ayat of Sajdah being recited on one's mobile, does one have to offer sajda? A: No. And Allah Ta'ala (الله تعالى) knows best. والأصل في وجوب السجدة أن كل من كان من أهل وجوب الصلاة إما أداء أو قضاء كان أهلا لوجوب سجدة التلاوة ومن لا فلا كذا في الخلاصة حتى لو كان التالي كافرا أو مجنونا أو صبيا أو حائضا أو نفساء أو عقيب الطهر دون العشرة والأربعين لم يلزمهم وكذا السامع كذا في الزاهدي ولو سمع منهم مسلم عاقل بالغ تجب عليه لسماعه ولو قرأ المحدث أو الجنب أو سمعا تجب عليهما وكذا المريض ولا تجب إذا سمعها من طير هو المختار ومن النائم الصحيح أنها تجب وإن سمعها من الصدى لا تجب عليه كذا في الخلاصة النائم إذا أخبر أنه قرأ آية السجدة في حال النوم تجب عليه وفي النصاب هو الأصح كذا في التتارخانية ولو قرأها سكران تجب عليه وعلى من سمعها كذا في محيط السرخسي المرأة إذا قرأت آية السجدة في صلاتها ولم تسجد لها حتى حاضت سقطت عنها السجدة كذا في المحيط (هندية 1/132) Answered by: Mufti Ebrahim Salejee (Isipingo Beach)
  15. got an email . What do u think of it ? ....many months ago I received the news that the Islamic State of Iraq would be expanding into Syria and forming the Islamic State of Iraq and Ash-Sham, this was widely announced and was discussed on my previous page. At that time it was declared that Abu Bakr Al-Baghdadi was Amir ul-Mu'mineen, and so many were asking if this meant that the Khilafah had been restored, as we knew that he was a man who fulfilled all of the conditions for being the Khalifah. At the time I made it clear that I have not received any such news and we should wait to clarify things, I promised to investigate the matter and report whatever news I could confirm.So some months passed by and I began to receive confirmation from those on the ground in the Islamic State that indeed the bay'ah was being given for the Khilafah to Abu Bakr Al-Baghdadi. I asked if this was open and could be shared, and I was told that it was probably better to not share it, and so I did not mention anything. Later I began to receive the same news from others, however again I was told that it was probably better to not state anything openly. However recently I spoke with a brother in the Islamic State who is with the ISIS as we speak and he confirmed the news again and I asked him if the Khilafah had been reestablished to which he replied 'Yes' https://www.facebook.com/groups/426031367439036/permalink/621216077920563/
  16. A man said his credit card was stolen but he decided not to report it because the thief was spending less than his wife did. Marriage is like a mousetrap. Those on the outside are trying to get in. Those on the inside are trying to get out.
  17. Q: Why do women live longer than men? A: Shopping never causes heart attacks, but paying the bill does!
  18. Man: Is there any way for long life? Dr: Get married. Man: Will it help? Dr: No, but the thought of long life will never come.
  19. It is narrated by Abdullah bin Umar that the Holy Prophet said:“When the belly of Makkah will be cleft open and through it will be dug out river-like passages (i.e. tunnels) and the buildings of the Holy City of Makkah will rise higher than its mountains, when you observe these signs, then understand that the time of trial (Fitan) is near at hand.” (Kitab al-Fitan (1:43 no. 59) and Fath al-Bari (Kitab al-Hajj)). may Allah protects us from all evils
  20. Who is responsible to look after a woman after divorce? A: If a woman is poor, then those who will share in her inheritance after her death are responsible to see to her needs in proportion to the their shares of inheritance. And Allah Ta'ala (الله تعالى) knows best. (و ) تجب أيضا ( لكل ذي رحم محرم صغير أو أنثى ) مطلقا ( ولو ) كانت الأنثى ( بالغة ) صحيحة ( أو ) كان الذكر ( بالغا ) لكن ( عاجزا ) عن الكسب ( بنحو زمانة ) كعمى وعته وفلج زاد في الملتقى والمختار أو لا يحسن الكسب لحرفة أو لكونه من ذوي البيوتات أو طالب علم ( فقيرا ) حال من المجموع بحيث تحل له الصدقة ولو له منزل وخادم على الصواب بدائع ( بقدر الإرث ) لقوله تعالى { وعلى الوارث مثل ذلك } و لذا ( يجبر عليه ) قال الشامي: قوله ( بقدر الإرث ) أي تجب نفقة المحرم الفقير على من يرثونه إذا مات بقدر إرثهم منه قوله ( وعلى الوارث مثل ذلك ) أي مثل الرزق والكسوة التي وجبت على المولود له فأناط الله تعالى النفقة باسم الوارث فوجب التقدير بالإرث ط (رد المحتار 3/627-629) Answered by: Mufti Zakaria Makada Checked & Approved: Mufti Ebrahim Salejee (Isipingo Beach)
  21. Q: My sister is not a needy but can I give zakat to my sister? A: If she is not eligible, you cannot give her zakaat. However you can help her out with lillah (nafil sadaqah). And Allah Ta'ala (الله تعالى) knows best. ( لا ) يصرف ( إلى بناء ) نحو ( مسجد و ).... ( و ) لا إلى ( من بينهما ولاد ) ولو مملوكا لفقير ( أو ) بينهما ( زوجية ) ولو مبانة وقالا تدفع هي لزوجها... ( و ) لا إلى ( غني ) يملك قدر نصاب فارغ عن حاجته الأصلية من أي مال كان كمن له نصاب سائمة لا تساوي مائتي درهم...( و ) لا إلى ( طفله ) بخلاف ولده الكبير وأبيه وامرأته الفقراء وطفل الغنية فيجوز لانتفاء المانع ( و ) لا إلى ( بني هاشم ) إلا من أبطل النص قرابته وهم بنو لهب فتحل لمن أسلم منهم كما تحل لبني المطلب ثم ظاهر المذهب إطلاق المنع وقول العيني والهاشمي يجوز له دفع زكاته لمثله صوابه لا يجوز نهر... ( ولا ) تدفع ( إلى ذمي ) لحديث معاذ (الدر المختار 2/344-350 ) Answered by: Mufti Zakaria Makada Checked & Approved: Mufti Ebrahim Salejee (Isipingo Beach)
×
×
  • Create New...